গত বিপিএল ও এরপর ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে ৫ ইনিংস খেলে আশরাফুল করেছিলেন কেবল ৪৬ রান। শাহরিয়ারও ৫ ইনিংস খেলেছিলেন এই দুই টুর্নামেন্ট মিলিয়ে, করতে পেরেছিলেন ১০০ রান।
দল পাননি টি-টোয়েন্টির উপযোগী বলে বিবেচিত ব্যাটসম্যান মেহেদি মারুফ ও অলরাউন্ডার জিয়াউর রহমান।
দেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য যারা দল পাননি:
শাহরিয়ার নাফিস, মোহাম্মদ আশরাফুল, জিয়াউর রহমান, সাদমান ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, তানবীর হায়দার খান, মার্শাল আইয়ুব, নাজমুল হোসেন মিলন, ধীমান ঘোষ, জুবায়ের হোসেন, সৈকত আলি, আল আমিন, সোহরাওয়ার্দী শুভ, আলাউদ্দিন বাবু, মেহেদি মারুফ, নাঈম ইসলাম, সাকলাইন সাজিব, ইবাদত হোসেন, মেহেদি হাসান রানা, তাসামুল হক
বিদেশি ক্রিকেটার:
বিদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যেও ড্রাফট থেকে দল না পাওয়াদের মধ্যে আছে অনেক বড় নাম। তবে সুযোগ এখনও শেষ হয়নি। কমপক্ষে ৬ জন বিদেশি ক্রিকেটার নিতেই হবে প্রতি দলকে। সেই কোটা পূরণ করেছে কেবল ২টি দল, যমুনা ব্যাংক ঢাকা প্লাটুন ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ড্রাফটের বাইরেও সরাসরি ২ জন করে বিদেশি ক্রিকেটারদের দলে নেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। তাই বাকি দলগুলিতে আরও বিদেশি ক্রিকেটার নিতেই হবে। পাশাপাশি, সর্বোচ্চ ৮ জন পর্যন্ত বিদেশি নেওয়ার সুযোগ আছে। তাই ঢাকা ও চট্টগামও চাইলে নিতে পারবে আরও বিদেশি।