ইন্দোর টেস্টে শামি, ইশান্ত শর্মা ও উমেশ যাদব মিলে নিয়েছেন ১৪ উইকেট। তাদের দারুণ লাইন, লেংথ, সুইং আর নিয়ন্ত্রণ মন কেড়েছে আবু জায়েদের। তরুণ এই পেসার জানান, ভারতীয় পেসারদের বোলিং থেকে শেখার চেষ্টা করছেন তারা।
“তারা অনেক সিনিয়র বোলার, অনেকগুলো টেস্ট খেলেছেন। শামি ভাইয়ের সঙ্গে কালকেও কথা বলেছি আমরা। যেহেতু শামি ভাইয়ের সঙ্গে আমার সিম পজিশন কিছুটা মিলে। দুজনই সুইং বোলার। আমি শামি ভাইয়ের বল অনেক সময় ধরে দেখেছি। ম্যাচের মধ্যে যখন ছিলাম তখনও তার বল মনোযোগ দিয়ে দেখেছি।”
ইন্দোর টেস্টে ৭ উইকেট নিয়ে বোলারদের মধ্যে সফলতম ছিলেন শামি। গড় গতির দিক থেকে পাঁচ পেসারের মধ্যে সবচেয়ে মন্থর ছিলেন আবু জায়েদ। তবুও ছিলেন বেশ কার্যকর। ১০৮ রান দিয়ে পান ৪ উইকেট। তরুণ এই পেসার জানান, বোলিং কোচ শার্ল ল্যাঙ্গাভেল্ট গতি নিয়ে না ভেবে সঠিক লাইন-লেংথের দিকে মনোযোগ দিতে বলেছেন।
প্রথম টেস্টের পর সঠিক লাইন, লেংথের গুরুত্ব আরও ভালো করে বুঝতে পারছেন আবু জায়েদ।
“টেস্ট বোলারদের লাইন ও লেংথ হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ভালো জায়গায় বল করে গেলে আর ব্যাটসম্যানরা ভুল করলে সুযোগ তৈরি হয়। প্রথম ম্যাচে অনেকগুলো বাউন্ডারি হয়েছে। এগুলো না হলে আরেকটু ভালো হতো।”