তিন সংস্করণে অবশ্যই একটা কোর গ্রুপ থাকবে। এর বাইরে আলাদা কিছু বিশেষজ্ঞ খেলোয়াড় তৈরি করা প্রয়োজন বলে মনে করছেন বাংলাদেশের সাবেক এই অধিনায়ক।
“টেস্ট দল আলাদা হওয়া উচিত ছিল। ওই ফরম্যাটের অ্যাপ্রোচও ভালো হবে। প্রত্যেকেটা দেশই এখন টেস্ট দল আলাদা করে ফেলছে। আমাদেরও কিছু আলাদা টেস্ট ক্রিকেটার আছে। সাদমান (ইসলাম), মুমিনুল (হক) আছে। এরকম যদি আমরা ৮০ ভাগ ক্রিকেটার আলাদা করে ফেলতে পারি তাহলে প্রতিটি ফরম্যাটে ভালো পারফরম্যান্স করতে পারব।”
আপাতত ২০২০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল গঠনের কাজ করছে বাংলাদেশ। আকরাম জানান, এর মধ্যে দিয়ে ২০২৩ বিশ্বকাপের জন্য দল গোছানোর কাজ শুরু করছেন তারা।
“অনেক খারাপের মধ্যে একটা ভালো বিষয় হলো বিশ্বকাপের পরপরই আমরা নতুন সেটআপ পেয়েছি। গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এদেরকে নিয়ে পরবর্তী চারটা বছর কিভাবে যেতে পারি। এদের ফিটনেস যদি ঠিক থাকে এবং পারফর্ম করে তাহলে দেখবেন এক দুই বছর পর এই দলটা দাঁড়িয়ে যাবে। এরা ভালো খেলা শুরু করবে।”
মোহাম্মদ নাঈম শেখ, আমিনুল ইসলামরা হুট করে আসেননি। একটি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই এসেছেন। আকরামের আশা এই প্রক্রিয়া ঠিক থাকলে আরও অনেক নতুন ক্রিকেটার পাওয়া যাবে সামনে।
“যারা এসেছে তাদের গত দুই বছর অনেকগুলো ধাপ অতিক্রম করতে হয়েছে। ‘এ’ দল অনেকগুলো হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে সিরিজ খেলেছে। এর ফল কিন্তু এটাই। খেলোয়াড়দের ফিটনেস ও পারফরম্যান্স খুবই গুরুত্বপূর্ণ।”
“আমরা একটা নতুন সেট নিয়ে খেলছি। তাদের পারফরমার হয়ে উঠতে এক-দেড় বছর লেগে যাবে। এই সময়টায় সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে।”