মাত্রই ঘরোয়া ক্রিকেটে চার দিনের একটি ম্যাচ খেলেছেন উইলিয়ামসন। ওই ম্যাচেই পশ্চাৎদেশের পুরোনো চোট আবার অনভুব করেন স্টাইলিশ এই বাটসম্যান। গত মার্চে এই চোটের কারণেই খেলতে পারেননি বাংলাদেশের বিপক্ষে একটি টেস্টে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের জন্য ঝুঁকি না নিতে তাই টি-টোয়েন্টি সিরিজে থাকছেন না কিউই অধিনায়ক।
উইলিয়ামসনের চোট ও বিশ্রামে নানা সময়ে টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্ব দিয়ে সাউদির রেকর্ড দারুণ। তার অধিনায়কত্বে ৬ ম্যাচের ৫টিই জিতেছে নিউ জিল্যান্ড। গত মাসে শ্রীলঙ্কায় টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ে এই পেসারই ছিলেন অধিনায়ক।
৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে দুই ফাস্ট বোলার লকি ফার্গুসন ও ট্রেন্ট বোল্টকে সতর্কতার সঙ্গে খেলাবে নিউ জিল্যান্ড। আঙুলের চোট কাটিয়ে ফেরা ফার্গুসন আছেন প্রথম তিন ম্যাচের দলের। পরের দুটির দলে তার বদলে আসবেন বোল্ট। এই সময়টায় বোল্ট ঘরোয়া বড় দৈর্ঘের ক্রিকেট খেলে প্রস্তুতি নেবেন টেস্ট সিরিজের জন্য।
দলে ফিরেছেন অলরাউন্ডার জেমস নিশাম ও পেসার ব্লেয়ার টিকনার। বাদ পড়েছেন পেসার সেথ র্যান্স, লেগ স্পিনার টড অ্যাস্টল ও কিপার ব্যাটসম্যান টম ব্রুস।
৫ ম্যাচের সিরিজের প্রথমটি হবে আগামী শুক্রবার ক্রাইস্টচোর্চে।
নিউ জিল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দল: টিম সাউদি (অধিনায়ক), লকি ফার্গুসন (প্রথম থেকে তৃতীয় ম্যাচ), ট্রেন্ট বোল্ট (চতুর্থ ও পঞ্চম ম্যাচ), কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম, মার্টিন গাপটিল, স্কট কুগেলাইন, ড্যারিল মিচেল, কলিন মানরো, জিমি নিশাম, মিচেল স্যান্টনার, টিম সাইফার্ট (উইকেটকিপার), ইশ সোধি, রস টেইলর, ব্লেয়ার টিকনার।