শুক্রবার জাতীয় লিগের দ্বিতীয় রাউন্ডের ম্যাচের দ্বিতীয় দিনে ভিন্ন দুই মাঠে ইনিংস দুটি খেলেছেন এই দুই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান।
চট্টগ্রামে ঢাকা বিভাগের হয়ে রংপুর বিভাগের বিপক্ষে ম্যাচের প্রথম দিনেই সেঞ্চুরি করেছিলেন সাইফ। পরে অসুস্থতায় মাঠ ছেড়েছিলেন ১২০ রান নিয়ে। দ্বিতীয় দিনের ম্যাচের প্রথম ঘণ্টায় নাইটওয়াচম্যান সুমন খান আউট হওয়ার পর সাইফ আবার নামেন উইকেটে। খেলতে থাকেন আগের দিনের মতোই দৃঢ়তায়।
ডাবল সেঞ্চুরি ধরা দেয় চা বিরতির পর। আগের দিন শতরান ছুঁয়েছিলেন ১৪৫ বলে। চা বিরতিতে যান ১৯০ রান নিয়ে। বিরতির পর তানবীর হায়দারের বলে দুই রান দিয়ে দুইশ স্পর্শ করেন ৩১৬ বলে। তার ইনিংসে তখন চার ১৮টি, ছক্কা ৩টি।
সম্প্রতি শ্রীলঙ্কা সফরে ‘এ’ দলের হয়ে সেঞ্চুরির আগে গত অগাস্টে শ্রীলঙ্কা ইমার্জিং দলের বিপক্ষে দেশের মাটিতে সিরিজেও তার ব্যাট থেকে এসেছিল সেঞ্চুরি, ফিফটি। সব মিলিয়ে জাতীয় দলের দুয়ারে কড়া নাড়ছেন বেশ ভালোভাবেই।
ইমরুল সুবাস পাচ্ছিলেন প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারের ১৯তম সেঞ্চুরির। কিন্তু রান আউট হয়ে যান ৯৩ রানে।
খুলনা বিভাগের হয়ে তার ইনিংসটি এসেছে ঘরের মাঠে রাজশাহীর বিপক্ষে। আগের রাউন্ডের শেষ ম্যাচে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামেই রংপুর বিভাগের বিপক্ষে অপরাজিত ছিলেন তিনি ২০২ রানে।
আগের রাউন্ডের মতো এই ম্যাচেও ইমরুল খেলেছেন তিন নম্বরে। তবে উইকেটে যেতে হয়েছিল দ্রুতই। ম্যাচের তৃতীয় ওভারেই ওপেনার সৌম্য সরকার বিদায় নেন শূন্য রানে। সেখান থেকেই দলকে টানেন ইমরুল। চা বিরতিতে গিয়েছিলেন ৮৪ রান নিয়ে। কিন্তু চা বিরতির পর রান আউটে কাটা পড়েন ৯৩ রানে।