২০১৫ বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো কোয়ার্টার-ফাইনালে খেলে বাংলাদেশ। ২০১৭ সালে ইংল্যান্ডে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলে সেমি-ফাইনালে। মুশফিকের আশা উন্নতির এই ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে এবারও।
“আন্তর্জাতিক প্রতিটি ম্যাচেই কিন্তু সমর্থকদের প্রত্যাশা থাকে, চাপও থাকে। কারণ, আপনি একটা দেশকে প্রতিনিধিত্ব করছেন। এটা অনেক গর্ব ও সম্মানের ব্যাপার। এটা আমি সবসময় অনুভব করি। … আশা করি, আমরা উন্নতির ধারা বজায় রাখতে পারব।”
“মাশরাফি ভাই যদি এরপরে আর বিশ্বকাপ খেলতে না পারে এটাই আমাদের এক সঙ্গে শেষ বিশ্বকাপ। তো আমরা সবাই চাইব মাশরাফি ভাইয়ের জন্য হলেও যেন বিশেষ কিছু করতে পারি। যা কি না স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আমার মনে হয়, এটা অবশ্যই অনেক বড় সুযোগ।”
ভারসাম্যের দিক থেকে এবারের দলটা মুশফিকের কাছে বাংলাদেশের সবচেয়ে শক্তিশালী দল। অভিজ্ঞ এই কিপার-ব্যাটসম্যান মনে করেন, ফাইনালের গেরো কাটানোর সামর্থ্য এই দলটার আছে। তার বিশ্বাস, এশিয়া কাপ ও ত্রিদেশীয় সিরিজ মিলিয়ে চারটি ফাইনালে হারা বাংলাদেশ শিরোপার স্বাদ পাবে অনেক বড় কোনো আসরে।
“অভিজ্ঞতার কথা বললে বলবো যে, হ্যাঁ অবশ্যই শক্তিশালী দল। গত কয়েক বছরে (আমরা শিরোপার) খুব কাছে গিয়েও হেরে গিয়েছি। আল্লাহ হয়তো বড় কিছু আমাদের জন্য রেখে দিয়েছেন।”