২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে টি-টোয়েন্টি দলগুলোর র্যাঙ্কিং অনুযায়ী ঠিক হয়েছে ১৬ দলের এই টুর্নামেন্টের ‘সুপার টুয়েলভস’ আর গ্রুপ পর্বে কারা খেলবে।
স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়াসহ শীর্ষ দশটি দল সরাসরি বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছে যার মধ্যে শীর্ষ আটটি দল সরাসরি খেলবে দ্বিতীয় পর্ব ‘সুপার টুয়েলভে’। নবম স্থানে থাকা শ্রীলঙ্কা ও দশম স্থানে থাকা বাংলাদেশকে বাছাই পর্ব থেকে আসা আরও ছয়টি দলের সঙ্গে খেলতে হবে গ্রুপ পর্বে।
২০২০ সালের ১৮ অক্টোবর থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে গ্রুপ পর্বের লড়াই। গ্রুপ পর্ব থেকে চারটি দল যাবে সুপার টুয়েলভে।
র্যাঙ্কিংয়ের সেরা আটে আছে যথাক্রমে পাকিস্তান, ভারত, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, সাউথ আফ্রিকা, নিউ জিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আফগানিস্তান।
আইসিসিকে বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান জানান, দলের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স থেকে টুর্নামেন্টে ভালো করতে আত্মবিশ্বাসী তিনি।
“আমরা সরাসরি সুপার টুয়েলভস পর্বে জায়গা নিশ্চিত করতে পারিনি। কিন্তু আমি আত্মবিশ্বাসী যে গ্রুপ পর্ব পেরিয়ে আমরা আসরে ভালো করব।”
“আমাদের নিজেদের দিনে আমরা যে কোনো সেরা দলকে হারাতে পারি। টুর্নামেন্টে অনেক দূর না যাওয়ার কোনো কারণই আমি দেখি না। এখনও কিছু সময় হাতে আছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য নিজেদের সর্বোচ্চ অবস্থানে থাকতে আমরা এটা ব্যবহার করব।”
“আমরা অল্প কিছুদিন আগে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাদের মাঠেই একটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছি। ঐ সিরিজের পারফরম্যান্স টি-টোয়েন্টি সক্ষমতা নিয়ে আমাদের অনেকটা বিশ্বাস এনে দিয়েছে।”