প্রথম ওয়ানডেতে রুবেল ১০ ওভারে দিয়েছিলেন ৬১ রান। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৯ ওভারে দেন ৫৭ রান। বিশেষজ্ঞ বোলারদের মধ্যে সবেচয়ে খরুচে বোলিং করা ডানহাতি এই পেসার পাশে পেয়েছেন অধিনায়ককে।
“আজকের (৪৮তম) ওভারটা ও খারাপ করেনি। হয়তো প্রথম বলে ছয় হয়েছে। শেষ চারটি বল বেশ ভালো করেই কামব্যাক করেছে। ওর বলে দুইটা সুযোগও তৈরি হয়েছিল। সেই ওভারে (কিমো পলের) ক্যাচটা (নাজমুল ইসলাম অপু) নিতে পারলে দেখা যেত পরের বল হয়তো ডট হত। এই ছোট ছোট মুহূর্তগুলো বোলারদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেয়।”
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে জয়ের জন্য শেষ ৩ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রয়োজন ছিল ৩২ রান। ৪৮তম ওভারটি করতে এসে ১০ রান দেন রুবেল। গতি আর পুরান বলে ভালো বোলিংয়ের সামর্থ্যের জন্য মাশরাফির কাছে আলাদা একটা জায়গায় আছেন এই পেসার।
“আমাদের সবাই একই ধরনের বোলার মুস্তাফিজ, আমি। কাটার কিংবা একটা লেংথে বল করি। রুবেলের ব্যাপারটা আলাদা। ওর বৈচিত্র্য আছে, পেস আছে। ব্যাটসম্যানরা যদি শট খেলা শুরু করে তখন দেখা যায় যে বাউন্সার বা অনেক কিছুর চেষ্টা করতে হতে পারে। সে সব চিন্তা করে ওকে রাখা।”
“রুবেলের সামর্থ্য নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই। এশিয়া কাপের ফাইনালে ওর বোলিংয়ের জন্যই আমাদের জেতার একটা সুযোগ তৈরি হয়েছিল।”