জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে প্রথম দিনের খেলা শেষে স্বাগতিকদের সংগ্রহ ৮ উইকেটে ৩১৫। অভিষিক্ত নাঈম ২৪ ও তাইজুল ৩২ রানে ব্যাট করছেন। অবিচ্ছিন্ন নবম উইকেটে এরই মধ্যে গড়েছেন ৫৬ রানের জুটি।
এর আগে অষ্টম ওভারে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে ২৪ রান যোগ করেন নাঈম। লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যানরা এরই মধ্যে যোগ করেছেন ৮০ রান।
দিন শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা সেঞ্চুরিয়ান মুমিনুল জানান, দ্বিতীয় দিন নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য নেই তাদের। প্রথম দিন নাঈম-তাইজুল যে দৃঢ়তা দেখিয়েছেন তাতে শুক্রবার সকালে আরও কিছু রানের আশায় আছে স্বাগতিকরা।
“কত রান করতে চাই তার নির্দিষ্ট কোনো লক্ষ্য নেই। তাইজুল ও নাঈম খুব ভালো ব্যাটিং করেছে। ওরা যতক্ষণ খেলতে পারে ততক্ষণ রান আসবে। তবে সত্যি কথা বলতে, এই উইকেটের ওপর আমার তেমন বিশ্বাস নেই।”
“লোয়ার অর্ডার থেকে যে রান এসেছে, সেটাকে আমার অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়। হয়তো নাঈম-তাইজুলদের এই রানের কারণেই আমরা ম্যাচ জিততে পারি।”
কক্সবাজারের ছেলে মুমিনুলের চির চেনা জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম। এই মাঠে নিজের অষ্টম টেস্টে ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নেওয়া বাঁহাতি টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান জানান, এবার স্পিনারদের জন্য বেশ সহায়তা আছে উইকেটে।
“এই মাঠের অন্য টেস্টের উইকেটগুলো তুলনায় এই উইকেট একটু মন্থর, টার্ন আছে। আগে যখন খেলেছিলাম তখন উইকেট অনেক ফ্ল্যাট ছিল, তেমন স্পিন হত না। এখানে প্রথম দিন বল ঘুরেছে, নিচেও নেমেছে।”