ঢাকা থেকে গত রোববার চট্টগ্রামে এসে সরাসরিই বিমানবন্দর থেকে মাঠে চলে এসেছিলেন সাকিব অনুশীলন করতে। আঙুলের চোট কাটিয়ে ফেরার পর দলের সঙ্গে সেটিই ছিল তার প্রথম অনুশীলন সেশন। বুধবার পর্যন্ত দলের প্রতিটি অনুশীলন সেশনেই ছিলেন অধিনায়ক। এমনকি এমনিতে ঐচ্ছিক অনুশীলনের খুব নিয়মিত মুখ না হলেও মঙ্গলবার দলের বিশ্রামের দিন সাকিব নেট করেছেন জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে।
“৫ দিন খেলাটা কত চ্যালেঞ্জিং হবে, আমরা সবাই জানি, যদি ৫ দিনে খেলা যায়। এ কারণেই আসলে এখনও একটু হলেও সংশয় আছে যে ওই অবস্থায় এখনও এসেছি কিনা। কারণ সব মিলিয়ে ট্রেনিং করেছি মাত্র ৪ সেশন, তার মধ্যে ২ দিনই ছিল ঐচ্ছিক। দেখা যাক, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আসলে অপেক্ষা করতে হবে খেলছি কিনা এটার জন্য।”
তামিম ইকবাল নেই আগে থেকেই। শেষ পর্যন্ত সাকিব না খেললে দলের জন্য সেটি হবে বড় ধাক্কা, সংশয় নেই। আবার, সাকিবের এই সংশয়ের প্রকাশ আসলে হতে পারে টেস্টের আগে মনস্তাত্ত্বিক খেলাও। প্রতিপক্ষকে ধোঁয়াশায় রাখার চেষ্টা। কারণ যেটিই হোক, সাকিবের এই ঘোষণায় নিশ্চিতভাবেই কৌতুহল বাড়বে চট্টগ্রাম টেস্ট নিয়ে।