চলতি বছরের শুরুতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টে দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরি করার পর থেকে রান নেই মুমিনুলের ব্যাটে। সবশেষ আট ইনিংসে পাঁচবার যেতে পারেননি দুই অঙ্কে। এর মধ্যে তিনবার আউট হন শূন্য রানে। টেস্টে ছন্দে নেই অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ।
ক্রিকেটারদের ছন্দ হারিয়ে ফেলার প্রভাব পড়েছে দলে। টানা আট ইনিংসে দুইশ রানে যেতে পারেনি বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতিতে ঘরোয়া ক্রিকেটে তুষার ইমরানসহ যারা ভালো করছে তারা সুযোগ পেতে পারে কি না সেই প্রশ্ন উঠছে। রোডস মনে করেন, ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো করা ক্রিকেটারদের নিয়েই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলছে বাংলাদেশ।
“এখন যারা জাতীয় দলে খেলছে তারা এনসিএলে প্রচুর রান করেছে। যাদের ব্যাপারে বলা হয়েছে তাদের কারও কারও চেয়ে ওরা বেশি রান করেছে। শান্ত ১৭৩ রানের ইনিংস খেলেছে। লিটন দাস ডাবল সেঞ্চুরি করেছে।”
“এনসিএলে নিজের শেষ ম্যাচে মুমিনুল অপরাজিত সেঞ্চুরি করেছিল। আরিফুল ডাবল সেঞ্চুরি করেছিল... ছেলেরা সেখানে প্রচুর রান করেছে, বড় ইনিংস খেলেছে। আমি মনে করি তামিম, সাকিবকে বাদ দিলে আমরা আমাদের সেরা খেলোয়াড়দেরই স্কোয়াডে পেয়েছি। আমরা ওদের সমর্থন দিয়ে যাব।”
বাংলাদেশ কোচ মনে করেন, দল হিসেবে খারাপ করায় হারতে হয়েছে প্রথম টেস্টে। দ্বিতীয় টেস্টের আগে ভুল সংশোধন করে নিতে উন্মুখ রোডস।
“সবারই খারাপ দিন যায়। আপনি যখন কাজে যান আপনারও কখনও কখনও খারাপ দিন যায়। প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ের সময় সত্যিই আমাদের দিনটি খারাপ গেছে। আমাদের যে খেলোয়াড় আছে তাদের নিয়ে আমরা ভুলগুলো ঠিক করে নেওয়ার চেষ্টা করবো।”