রঙিন পোশাকে নিয়মিত না হলেও টেস্ট এলেই ডাক পড়ে তাইজুলের। তবে মিরাজের অভিষেকের পর চিত্র কিছুটা পাল্টেছে। সাকিব ও মিরাজ থাকায় কেবল তিন স্পিনার খেলালেই একাদশে সুযোগ মেলে তাইজুলের।
জিম্বাবুয়ে সিরিজে যেহেতু সাকিব নেই, মিরাজ-তাইজুলের একাদশে থাকা নিশ্চিতই। স্পিনে দুর্বল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুই স্পিনারকে এই সুযোগই নিতে বলছেন যোশি।
“টেস্ট ম্যাচ ভিন্ন ঘরানার খেলা। এটা ধৈর্যের পরীক্ষা, চরিত্রের পরীক্ষা, স্কিলের পরীক্ষা। সাকিবকে আমরা সবাই মিস করব। বাংলাদেশের জন্য সে গ্রেট ক্রিকেটার ও দারুণ নেতা। তবে এটিই তাইজুল ও মিরাজের জন্য সেরা সুযোগ আরও নিজেদের মেলে ধরার, দায়িত্ব নেওয়ার ও দলের জন্য ভালো কিছু করার।”
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই প্রথম টেস্ট খেলবেন মিরাজ। তাইজুল খেলেছেন ২০১৪ সালে। সেই সিরিজে ৩ ম্যাচে নিয়েছিলেন ১৭ উইকেট। যার মধ্যে এক ইনিংসে ছিল ৩৯ রানে ৮ উইকেট, বাংলাদেশের হয়ে যা সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড।
দেশের বাইরে নিয়মিত সুযোগ না মিললেও দেশের মাটিতে বাংলাদেশের সবশেষ ৩ ইনিংসেই তাইজুল নিয়েছেন ৪টি করে উইকেট। তার ওপর অনেক ভরসা স্পিন কোচের।
“তাইজুল বেশ ধারাবাহিক। গত বছর খানেক ধরে ওকে দেখছি, খুবই সফল হয়েছে টেস্ট ক্রিকেটে। একটি সংস্করণ খেললেও ও বেশ ধারাবাহিক। টানা এক জায়গায় বল করে যেতে পারে, টেস্ট ক্রিকেটে যা দরকার।”