সেই ২০০১ সালে সবশেষ বাংলাদেশে কোনো ওয়ানডে সিরিজ জিতেছিল জিম্বাবুয়ে। এরপর থেকে দেশের মাটিতে তাদের বিপক্ষে টানা সাতটি সিরিজে জিতেছে বাংলাদেশ। যার শেষ দুটিতে হোয়াইটওয়াশড করেছে অতিথিদের।
২০১০ সালের পর থেকে বাংলাদেশে স্বাগতিকদের বিপক্ষে কোনো ওয়ানডেতে জিততে পারেনি জিম্বাবুয়ে। অধিনায়কের বিশ্বাস, এবার মিলবে জয়ের দেখা।
“জিম্বাবুয়ে এখানে আর বাংলাদেশের বিপক্ষেই সবচেয়ে বেশি খেলে। আমরা ওদের আর এই কন্ডিশনের সঙ্গে একটু বেশি পরিচিত। অন্য দলগুলোর চেয়ে ওদের সঙ্গে আমাদের সম্ভাবনা একটু বেশি। আমি মনে করি, এটা খুব প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সিরিজ হবে।”
মাসাকাদজা, সিকান্দার রাজা, ব্র্যান্ডন টেইলররা নিয়মিত খেলেন বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে। স্বাগতিকদের স্কোয়াডের প্রায় সবাইকেই তারা ভালো করে চেনেন। সিরিজে চমকের খুব একটা সুযোগ দেখেন না জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক।
“(মেহেদী হাসান) মিরাজ আমাদের অচেনা নয়। আমি ওর বিপক্ষে কিছু ম্যাচ খেলেছি। আমরা ওর বোলিং অনেক দেখেছি। আমরা অবশ্যই জানি, ওর কাছ থেকে কি প্রত্যাশা করতে পারি।”
বাংলাদেশ দল আছে দারুণ ছন্দে। ওয়েস্ট ইন্ডিজে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে হারিয়েছে স্বাগতিকদের। মাশরাফি বিন মুর্তজার দল খেলেছে এশিয়া কাপের ফাইনালে। অন্য দিকে হারের বৃত্ত বন্দি জিম্বাবুয়ে। তবুও সিরিজে মাসাকাদজা এগিয়ে রাখছেন নিজের দলকে।
“আমি মনে করি, গত কয়েক বছরে বাংলাদেশ অনেক উন্নতি করেছে, বিশেষ করে দেশের মাটিতে। আমরা ওদের সঙ্গে প্রায়ই খেলি তাই আমাদের খুব ভালো সম্ভাবনা আছে। আপনি যদি ফেভারিটের কথা বলেন, তাহলে আমি জিম্বাবুয়ের কথাই বলবো।”