মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে যুব এশিয়া কাপের সেমি-ফাইনালে ভারতের ১৭২ রান তাড়ায় ১৭০ রানে থমকে যায় বাংলাদেশের ইনিংস।
বারবার দিক পাল্টানো ম্যাচে এক পর্যায়ে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ৩৪ রান। তখন ওভার বাকি ছিল ১৫টি, হাতে ছিল ৫ উইকেট। সেখান থেকে দলের হার কোনোভাবেই মানতে পারছে না শামিম।
“এমন হারের কষ্টটা তো বলে বুঝানো যাবে না। আমি আমার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করেছিলাম, ম্যাচটা শেষ করে আসার (কান্না)।”
লক্ষ্য তাড়ায় ৬৫ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে কিপার আকবর আলীর সঙ্গে ৭৪ রানের জুটিতে দলকে ম্যাচে ফিরিয়েছিলেন শামিম। একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে ম্যাচে ফিফটি পাওয়া এই অলরাউন্ডার পারেননি শেষরক্ষা করতে। কষ্টটা বুকে নিয়ে ভবিষ্যতের জন্য শিক্ষা নিতে চান তিনি।
শ্রীলঙ্কার কাছে যার হার দিয়ে যুব এশিয়া কাপ শুরু করে বাংলাদেশ। পরের দুই ম্যাচে হারায় পাকিস্তান ও হংকংকে। শামিম জানান, টুর্নামেন্ট থেকে অনেক কিছুই শিখেছেন তারা।
“এই টুর্নামেন্ট থেকে অনেক কিছুই শিক্ষা নেওয়ার আছে। ... আসলে হাঁটতে হাঁটতে মানুষ জয়ের পথে যায়, এটাই (সবচেয়ে বড় শিক্ষা)।