ইমরানের সঙ্গে শেঠির সম্পর্কের তিক্ততা বেশ পুরোনো। পাকিস্তানের ক্রিকেটাঙ্গনে সেই শীতল সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যও। পিসিবির গঠনতন্ত্রেই আছে, দেশের প্রধানমন্ত্রী চাইলে পিসিবি চেয়ারম্যানের পদে পরিবর্তন আনতে পারবেন। নির্বাচনে ইমরানের জয়ের পরই তাই অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যায় শেঠির ভাগ্য।
পদত্যগের আগে তৃতীয় দফায় পিসিবি চেয়ারম্যানের দায়িত্বে ছিলেন শেঠি। ২০১৩ ও ২০১৪ সালে ছিলেন প্রথম দুই দফায়। এরপর এবার দায়িত্বে ছিলেন গতবছর থেকে। তার নিয়োগও ছিল রাজনৈতিক। সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিতি আছে তার।
ক্রিকেট প্রশাসক হিসেবে এহসান মানির পথচলা দীর্ঘদিনের। ১৯৮৯ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত তিনি ছিলেন আইসিসিতে পিসিবির প্রতিনিধি। পরে আরও বিভিন্ন দায়িত্ব পালনের পর ২০০৩ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ছিলেন আইসিসির প্রেসিডেন্ট। ২০১৪ সালে ক্রিকেট বিশ্বের আর্থিক ও প্রশাসনিক কাঠামো বদলে ‘বিগ থ্রি’-র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার সময়টায় এটির কড়া সমালোচনা করে ক্রিকেট বিশ্বে আলোচনার জন্ম দিয়েছিলেন মানি।