টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে এই সংস্করণে এক ডজন ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান।
১৮ বলের মধ্যে মাত্র দুটি ডট বল খেলেন মাহমুদউল্লাহ। টর্নেডো ইনিংসে তিনটি চারের সঙ্গে হাঁকান দুটি দারুণ ছক্কা। মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলে চার হাঁকিয়ে শুরু করেন তিনি, ম্যাচ শেষ করেন ফ্লিকে দুর্দান্ত এক ছক্কায়।
ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণীয় অনুষ্ঠানে ম্যাচ সেরা মাহমুদউল্লাহ জানান, সাকিব আল হাসান ফিরে যাওয়ায় খুব চাপ ছিল তার ওপর।
“আমার অন্যতম সেরা ইনিংস।...পরিকল্পনা ছিল, বল যতটা সম্ভব জোরে মারা।”
সাকিব ফিরে যাওয়ার সময় ২ ওভারে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ২৩ রান। প্রথম ১০ বলে ২০ রান করা মাহমুদউল্লাহ সেই সময়ে ৮ বল খেলে তুলে নেন প্রয়োজনীয় ২৩ রান।
শেষ ওভারে মাহমুদউল্লাহ যখন স্ট্রাইক পান তখন প্রয়োজন ছিল ৪ বলে ১২ রান। বাউন্ডারিতে জাগান আশা। পরের বলে দুই। দুই বলে যখন প্রয়োজন ৬ রান, তখন অবিস্মরণীয় ফ্লিকে ছক্কা।