শনিবার দুপুরে যখন সফর পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে এলেন ওয়ালশ, তখনও আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি যে শ্রীলঙ্কায় যেতে পারছেন না সাকিব। ওয়ালশের কণ্ঠেও ফুটে উঠল সেই অনিশ্চয়তা। তবে গত কয়েক দিনের ঘটনা প্রবাহে মানসিক প্রস্তুতি ছিল কোচের।
সাকিবের মত একজন অলরাউন্ডারের বিকল্প যে অল্প সময়ে পাওয়া কঠিন, কোচ হয়ে সেটি আরও ভালো টের পাচ্ছেন ওয়ালশ। তার চাওয়া, দলের সবাই মিলে বাড়তি দায়িত্ব নিয়ে পুষিয়ে দিক অধিনায়কের অভাব।
“সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে (সাকিবের অনুপস্থিতিতে)। সাকিবের এখনও চিকিৎসা চলছে। ওকে পাব না ধরে নিয়ে পরিকল্পনা করতে হবে আমাদের। পরিকল্পনার খুব বেশি কিছু আমি প্রকাশ করতে চাই না। তবে ওকে ছাড়া আমাদের একটু ভিন্নভাবে ভাবতে ও এগোতে হবে।”
“ওর মত একজনের অভাব রাতারাতি পূরণ করা কঠিন। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং ও অধিনায়কত্ব-সাকিব সব কিছুই করে। ও না থাকায় সবাইকে বাড়তি দায়িত্ব নিতে হবে।”
সংবাদ সম্মেলনের ঘণ্টা দেড়েক পর আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়, শ্রীলঙ্কার ত্রিদেশীয় সিরিজে খেলতে পারবেন না সাকিব। নেতৃত্ব দেবেন মাহমুদউল্লাহ। ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলতে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কায় যাবে রোববার দুপুরে।