দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ২ ওভার বোলিং করে ২১ রান দেন তাসকিন। পরের ম্যাচে ৩ ওভারে ৪১। দুই ম্যাচ মিলিয়ে ৫ ওভারে ৬২ রান দিয়ে থাকেন উইকেটশূন্য।
চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগেও খুব একটা ধারাবাহিক নন তাসকিন। আবাহনীর হয়ে খেলা পেসার এক ম্যাচে একাদশ থেকে বাদ পড়েন। তবে প্রধান নির্বাচক জানান, টিম ম্যানেজমেন্টের পরিকল্পনায় আছেন তাসকিন।
“তাসকিন অধিনায়কের পছন্দ ছিল। যেহেতু প্রেমাদাসায় খেলা, বড় মাঠ। যাদের গতি আছে, শর্ট বল আর ইয়র্কার করার সামর্থ্য আছে, ওদের সেখানে ভালো করার সম্ভাবনা বেশি। সেই পরিকল্পনা থেকেও ওকে নেওয়া। অধিনায়ক যে পরিকল্পনা করেছে তার জন্য তাসকিনকে নেওয়া হয়েছে।”
মিনহাজুল মানছেন এই মুহূর্তে হয়তো সেরা ছন্দে নেই তাসকিন। কিন্তু গতির ঝড় তোলার সামর্থ্য থাকায় আন্তর্জাতিক আঙিনায় তাকে আরেকটি সুযোগ দিতে চেয়েছেন তারা।
“আমাদের দেশে এখন যত ফাস্ট বোলার আছে, তাদের মধ্যে ওর গতি কিন্তু সবচেয়ে বেশি। এটা মানতেই হবে।”
“ওকে নিয়ে টিম ম্যানেজমেন্টের পরিকল্পনা আছে, আর টিম ম্যানেজমেন্টের পরিকল্পনাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তারা একটা পরিকল্পনা করে তারপর আমাদের সঙ্গে আলোচনা করে। টিম ওয়ার্ক করে তারপর একজন খেলোয়ড়কে দলে নেয়া হয়।”