২০১৬ সালে দেশের হয়ে পাঁচটি টি-টোয়েন্টি খেলেন হায়দার। ঘরোয়া ক্রিকেটে মুগ্ধতা ছড়ানো পেসার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ছিলেন পুরোপুরি নিষ্প্রভ।
৪ ইনিংস মিলিয়ে ৬৬ বলে দেন ১০২ রান। ৩৪ গড়ে নেন ৩টি উইকেট। ওভার প্রতি খরচ করেন ৯.২৭ রান।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার পর আর দেশের হয়ে মাঠে নামার সুযোগ হয়নি। সবশেষ বিপিএলে চেনা ছন্দে দেখা গেছে বাঁহাতি পেসারকে। ওয়ালশের অধীনে চলমান বিশেষ ক্যাম্পে আছেন তিনি। সেখানেই কাজ করছেন নিজের শক্তি আর দুর্বল জায়গাগুলো নিয়ে।
“ক্যাম্প ভালো হচ্ছে। এখানে নতুন বলে কাজ করছি। ডেথ ওভারের বোলিং নিয়ে কাজ হচ্ছে, ইয়র্কার নিয়ে কাজ করছি। কাজগুলো করতে পারলে টি-টোয়েন্টি আর ওয়ানডেতে ভালো করব।”
“কোর্টনি সুইং নিয়ে কাজ করছেন। নতুন বলে কিভাবে সুইং করানো যায় দেখাচ্ছেন। পুরাতন বলে ইয়র্কার নিয়ে কাজ হচ্ছে। টি-টোয়েন্টিতে ব্লক হোলে নিয়মিত বল করতে পারলে টিকে থাকা সহজ হয়।”
২২ বছর বয়সী পেসার প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট খেলছেন ৬ বছর ধরে। অভিজ্ঞতা থেকে বুঝতে পারছেন, সীমিত ওভারের ক্রিকেটে সাফল্য পেতে নিয়মিত ইয়র্কার অনুশীলন করা উচিত পেসাদের।
“অ্যাকুরেসি ভালো থাকতে হবে। ভালো জায়গায় বল করতে হবে। নিয়মিত দুই-তিন ওভার ইয়র্কার অনুশীলন করতে হবে।”