আরেকটি ডিমেরিট পয়েন্ট বাড়ল শের-ই-বাংলার

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই টেস্টে ডিমেরিট পয়েন্ট পেল বাংলাদেশের দুই মূল ক্রিকেট ভেন্যু। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের পর ‘গড়পড়তা মানের নিচে’ থাকা উইকেটের জন্য ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছে ঢাকার শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম।

ক্রীড়া প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 14 Feb 2018, 01:53 PM
Updated : 14 Feb 2018, 05:29 PM

ম্যাচ রেফারি ডেভিড বুন তার প্রতিবেদনে লিখেছেন, “প্রথম দিন থেকেই বলে উইকেটের উপরিভাগে ক্ষত সৃষ্টি হতে দেখা গেছে, যেটির কারণে ম্যাচ জুড়ে বাউন্স ছিল অসমান। পাশাপাশি টার্ন ছিল অধারাবাহিক, কখনও কখনও যেটা ছিল মাত্রাতিরিক্ত রকমের। পিচ থেকে বোলাররা খুব বেশি সহায়তা পেয়েছে; ব্যাটসম্যানদের তাদের দক্ষতা দেখানোর যথেষ্ট সুযোগ দেওয়া হয়নি।”

মিরপুর টেস্টে শ্রীলঙ্কা আড়াই দিনে জিতেছে ২১৫ রানে। দুই দলই অলআউট হয়েছে দুবার, ৪০ উইকেটে রান উঠেছে ৬৮১।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টেস্টে ‘গড়পড়তা মানের নিচের’ উইকেটের জন্য জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামও পায় একটি ডিমেরিট পয়েন্ট। তবে শের-ই-বাংলার বিপদ একটু বেশি। আগে থেকেই দুটি ডিমেরিট পয়েন্ট আছে দেশের মূল ক্রিকেট ভেন্যুর।

গত বছর অস্ট্রেলিয়া টেস্টে বাজে আউটফিল্ডের জন্য দুটি ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছিল মিরপুর। তাই শের-ই-বাংলার ডিমেরিট পয়েন্ট বেড়ে হল ৩।

ডিমেরিট পয়েন্টের মেয়াদ ৫ বছর। এই সময়ের মধ্যে শের-ই-বাংলা সব মিলিয়ে ৫ ডিমেরিট পয়েন্ট পেলে আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ হবে।