খুলনা টাইটানসের বিপক্ষে এলিমিনেটর ম্যাচে গেইলের ব্যাটিং তাণ্ডবের অনেকটুকু মাঠে থেকেই দেখেছেন তামিম। দিনের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলার জন্য তামিমরা ছিলেন মাঠেই। ৫১ বলে ১২৬ রানের ইনিংস খেলে রংপুরকে জেতান গেইল।
পরে প্রথম কোয়ালিফায়ারে ঢাকা ডায়নামাইটসের কাছে হেরে যায় তামিমের দল। ফাইনালে ওঠার দ্বিতীয় সুযোগে তাদের সামনে বাধা সেই গেইলই।
এমন ছন্দে থাকলে গেইলকে থামানো কঠিন, মানছেন তামিম। তবে কুমিল্লার বিপক্ষে আগের দুটি ম্যাচে ১৭ ও শূন্য রানে আউট হয়েছিলেন গেইল। কুমিল্লা অধিনায়ক আত্মবিশ্বাস পাচ্ছেন সেই অভিজ্ঞতা থেকেই।
“সে যদি এভাবে ব্যাটিং করে, তাহলে খুব কম বোলারই আছে, যারা তাকে আটকাতে পারে। এভাবে খেললে দুইশও করে ফেললেও আটকানো সম্ভব না। তবে আমাদের বিপক্ষে দুই ম্যাচে সে দ্রুত আউট হয়ে গেছে। আশা করি, পরের ম্যাচেও দ্রুত আউট হবে।”
প্রথম ম্যাচে গেইলকে আউট করেছিলেন আফগান লেগ স্পিনার রশিদ খান। পরের ম্যাচে শূন্য রানে ফিরিয়েছেন দেশের তরুণ স্পিনার মেহেদি হাসান। দুটি ম্যাচেই ভুগিয়েছেন গেইলকে। হয়ত মেহেদি ও শোয়েব মালিকের অফ স্পিনেই আবার তাকিয়ে থাকবে কুমিল্লা।
ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে রোববার সন্ধ্যায় মুখোমুখি হবে রংপুর ও কুমিল্লা।