পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক ওয়াকার সবসময়ের সেরা ফাস্ট বোলারদের একজন। কোচিংয়েও এখন অনেকটা অভিজ্ঞ। তবে এ ধরনের টি-টোয়েন্টি লিগগুলোয় কাজ করার ব্যাপারটি ভিন্ন। ম্যাচ খেলতে হয় নিয়মিতই। নিতে হয় পর্যাপ্ত বিশ্রাম। টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার পর তাই লম্বা সময় অনুশীলনের সুযোগ কম। শেখার ও শেখানোর সুযোগও তাই ততটা থাকে না।
এই সীমাবদ্ধতার মধ্যে কতটা শেখাতে পারবেন ওয়াকার? ৪৬ বছর বয়সী সাবেক ফাস্ট বোলার সুযোগ দেখছেন এসবের মধ্যেও।
“আমি আসলে তরুণদের সাহায্য করতেই এখানে এসেছি। আমার কাজটি প্রতিদিনের নয়। ম্যাচ অনেক হলেও অনুশীলন সেশনও আছে। উঠতি তরুণ আছেন অনেক, যাদের সহযোগিতা প্রয়োজন। আমাকে সে জন্যই আনা হয়েছে। পাশাপাশি টিম ম্যানেজমেন্টকেও সহায়তা করব।”
“সিলেটের এই ফ্র্যাঞ্চাইজির এটি প্রথম আসর।। ওদের পর্যাপ্ত সহযোগিতার প্রয়োজন। যদি আমি কোনো কাজে আসি, যদি কোনোভাবে সাহায্য করতে পারি, সেটা দু্ই পক্ষের জন্যই ভালো।”
ক্রিকেটার ও কোচ হিসেবে দীর্ঘ অভিজ্ঞতার তাণ্ডার থেকে পেসারদের পাশাপাশি সিলেটের ব্যাটসম্যানদের নিয়েও কাজ করবেন ওয়াকার।
“আমি ফাস্ট বোলার ও ব্যাটসম্যানদের সাহায্য করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। এই কাজের সঙ্গে আমি অনেক বছর ধরেই সম্পৃক্ত। এই ধরনের লিগেও কাজ করেছি অনেক। কখন কী করতে হবে, সেটা আমি ভালো করেই জানি।”