চিটাগং কিংসের ১৬৬ রানের জবাবে একসময় জয়ের পথেই ছিল রংপুর রাইডার্স। কিন্তু তাসকিন পরপর দুই বলে ফেরান থিতু হয়ে যাওয়ার শাহরিয়ার নাফিস ও সামিউল্লাহ শেনওয়ারিকে। পরের বলে তাসকিনের হ্যাটট্রিক হয়নি, তবে উইকেট ঠিকই পড়েছে। তাসকিনের পায়ে বল লেগে নন স্ট্রাইক রান আউট হন রবি বোপারা।
৩২ বলে ৩৮ রান করা বোপারার বিদায়েই মূলত জয় দূরে সরে যায় রংপুরের দৃষ্টিসীমা থেকে। তবু খানিকটা আশা ছিল থিসারা পেরেরা ছিলেন বলে। বাউন্সারে লঙ্কান অলরাউন্ডারকেও ফেরান তাসকিন। ম্যাচ শেষে মাশরাফির ময়না তদন্তে উঠে এল ওই সময়টুকই।
“প্রথমত হারটা আমার কাছে মনে হয়, রবি বোপারার অস্বাভাবিক আউটটার মূল্য দিতে হয়েছে। থিসারা পেরেরার আউটটাও আমাদের জন্য ক্ষতির কারণ ছিল। আমার কাছে মনে হয়, মাঝের ওই সময়টাতেই আমরা হেরেছি। শেনওয়ারির আউটটাও গুরুত্বপূর্ণ ছিল।”
“তাসকিনের ব্রিলিয়ান্ট একটা ওভার করেছে ওই সময়। ওভারপ্রতি সাত-আট করে রান লাগলে ঠাণ্ডা মাথায় খেলতে হয়, যেটা আজ আমরা পারিনি। বেশিরভাগ ব্যাটসম্যানই থিতু হয়ে আউট হয়ে গেছে। যাদের জেতানোর দায়িত্ব ছিল, তারা আউট হয়ে গেছে।”
শেষ দিকে মাশরাফি ও লাসিথ মালিঙ্গারা চেষ্টা করেছেন। তবে তাকে কেবল কমেছে ব্যবধান। রংপুর হেরেছে ১১ রানে।