এমসিসি ক্রিকেট কমিটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ২০০৬ সালে। কমিটিতে থাকেন বর্তমান ও সাবেক ক্রিকেটার ও আম্পায়াররা। প্রতি বছর দুই বার করে সভা হয় এই কমিটির।
ক্রিকেটের প্রাসঙ্গিক অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা করে এই কমিটি। সমসাময়িক ক্রিকেটের আইন-কানুনসহ নানা পরিবর্তন ও ক্রিকেটের ভালো-মন্দ নিয়ে সুপারিশ করে আইসিসিকে।
আইসিসি সভায় অনুমোদন সাপেক্ষে বাস্তবায়ন হয় সেসবের। সম্প্রতি ব্যাটের আকার থেকে শুরু করে বদলে যাওয়া বেশ কিছু আইনের সুপারিশ যেমন এসেছিল এই কমিটি থেকেই।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর চিঠি দিয়ে ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট কমিটির সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার কথা সাকিবকে জানিয়েছে আইসিসি। নতুন কমিটির দায়িত্ব শুরু হয়েছে গত ১ অক্টোবর। এবার কমিটির চেয়ারম্যান সাবেক ইংল্যান্ড অধিনায়ক মাইক গ্যাটিং। বিদায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন আরেক সাবেক ইংল্যান্ড অধিনায়ক মাইক ব্রিয়ারলি।
এত বড় একটি সম্মান পেয়ে সাকিব দারুণ উচ্ছ্বসিত। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জানিয়েছেন নিজের প্রতিক্রিয়া।
“আমাকে সম্মানজনক এমসিসি ওয়ার্ল্ড ক্রিকেট কমিটির একজন সদস্য মনোনীত করায় সত্যিই নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি। আমাকে এমন একটি সম্মান দেওয়ায় ধন্যবাদ।”
সাকিবদের কমিটির প্রথম বৈঠক হবে আগামী ৯ ও ১০ জানুয়ারি, সিডনিতে। পরের সভা হবে আগামী ৬ ও ৭ অগাস্ট, লর্ডসে।