এক-দুই রান খুব একটা পাননি মাহমুদউল্লাহ। রানের জন্য তার সহায় ছিল বাউন্ডারি। ৬৬ রানের ৫০ রানই এসেছে বাউন্ডারি থেকে। ১১টি চারের সঙ্গে একটি ছক্কা। কিছু শট খেলেছেন ঝুঁকি নিয়ে। ৩০ রান করার পথে অনিয়মিত স্পিনার এইডেন মারক্রামকে রিভার্স সুইপ করতে দেখা গেছে সাব্বির রহমানকে।
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিনিধি হয়ে আসা বাঁহাতি স্পিনার মহারাজ বাংলাদেশের ব্যাটিং বিস্ময়ের কথা জানান।
“আমরা জানি, বাংলাদেশ একটি আক্রমণাত্মক দল। তারপরও আজকে ওদের কয়েকটি শট দেখে আমরা অবাক হয়েছি।”
প্রথম ইনিংসে ১৭৬ রানের লিড নেওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা তৃতীয় দিন শেষে ৮ উইকেট হাতে নিয়ে এগিয়ে ২৩০ রানে। এই মুহূর্তেই ইনিংস ঘোষণা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি মহারাজ।
“আলোক স্বল্পতার জন্য আজ এক ঘণ্টার খেলা নষ্ট হল। আগামীকাল সকালে আমরা পরিস্থিতি দেখব।”
একটু আগেই সংবাদ সম্মেলনে মুমিনুল হক বলে গেছেন, উইকেট প্রতিদিন ব্যাটিংয়ের জন্য আরও ভালো হচ্ছে। দুই দিনে বোলিংয়ের অভিজ্ঞতা থেকে কোনো উপসংহার টানেননি মহারাজ। অপেক্ষা করতে চান দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যানদের মতামতের জন্য।
“কন্ডিশন কেমন ব্যাটসম্যানরাই তা সবচেয়ে ভালো বলতে পারবে। উইকেট ক্রমশ ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো হচ্ছে নাকি খারাপ হচ্ছে সেটা তারাই বলতে পারবে।”