উপমহাদেশের দলগুলোর জন্য কঠিনতম জায়গা দক্ষিণ আফ্রিকা। বাংলাদেশ চার টেস্ট খেলে প্রতিটিতেই হেরেছে ইনিংস ব্যবধানে।
পচেফস্ট্রুমের সেনওয়েস পার্কে বৃহস্পতিবার শুরু হবে প্রথম টেস্ট। তার আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে দু প্লেসি জানান, ঘরের মাঠে খেলার সুবিধা নিতে উন্মুখ হয়ে আছেন তিনি।
“আমরা এমন একটা উইকেট চেয়েছি, যেখানে গতি আর বাউন্স থাকবে। আশা করি, তেমন উইকেটই পাব। আর যদি ফ্ল্যাট উইকেট পাই তাহলে হয়তো একজন বাড়তি বোলার নিয়ে খেলতে পারি।”
উপমহাদেশে গেলে স্পিনিং উইকেটে খেলার পরীক্ষায় পড়তে হয় বাইরের দলগুলোকে। বাংলাদেশকে পেয়ে নিজেদের মতো করে সেটা ফিরিয়ে দিতে চান দু প্লেসি।
“আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে, আপনি এমন কন্ডিশনে প্রতিপক্ষের পরীক্ষা নেবেন যেখানে তারা অভ্যস্থ নয়। আমরা উপমহাদেশে গেলে স্পিনিং উইকেট পাই। আমাদের তা সামলাতে হয়। আপনি যখন উপমহাদেশের কোনো দলের বিপক্ষে (দেশে) খেলবেন, আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে, আপনি ওদের স্বাচ্ছন্দ্যের জায়গার বাইরে নিয়ে আসবেন।”
সেই স্বাচ্ছন্দ্যের জায়গা থেকে বের করে আনতে উইকেট ঘাস থাকতে পারে, সুইং থাকতে পারে। পেস আর বাউন্সও থাকতে পারে। সম্ভব হলে চারটি এক সঙ্গে চান দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক।
“আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে, আমরা হোম কন্ডিশনের সুবিধা কাজে লাগাতে পারব। আশা করি, প্রথম টেস্টে আমরা তা দেখতে পারব।”