কাউন্টি দল ল্যাঙ্কাশায়ারের সঙ্গে জার্ভিসের চুক্তি এখনও শেষ হয়নি। তবে দু পক্ষের সমঝোতায়ই চুক্তি শেষের আগে জিম্বাবুয়েতে ফিরছেন ২৮ বছর বয়সী এই পেসার।
জার্ভিসকে ফিরে পেয়ে পূর্ণ হলো জিম্বাবুয়ের নির্বাচক কমিটির আহবায়ক টাটেন্ডা টাইবুর মিশন। টেইলর ও জার্ভিসকে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটে ফেরাতে উঠে পড়ে লেগেছিলেন সাবেক এই অধিনায়ক।
জার্ভিস জিম্বাবুয়ে ছেড়েছিলেন টেইলরেরও আগে, ২০১৩ সালে। সেসময় জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের আর্থিক অবস্থা ছিল নাজুক। ক্রিকেটারদের বেতন পাওনা হয়ে ছিল মাসের পর মাস। আর্থিক নিরাপত্তার আশায় তখন জিম্বাবুয়েকে বিদায় জানিয়ে ল্যাঙ্কাশায়ারের সঙ্গে চুক্তি করেন জার্ভিস।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এসেই নিজের প্রতিভার জানান দিয়েছিলেন জার্ভিস। গতি দারুণ, সঙ্গে আছে দুই দিকেই বল সুইং করার ক্ষমতা। জিম্বাবুয়ের হয়ে ৮ টেস্ট খেলে নিয়েছেন ৩০ উইকেট, ২৪ ওয়ানডেতে উইকেট ২৭টি।
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৭৩ ম্যাচে জার্ভিসের উইকেট ২৮৪টি। গত কিছুদিনে হয় উঠেছিলেন ল্যাঙ্কাশায়ারের বোলিং আক্রমণের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কাউন্টির ডিভিশন ওয়ানে সবশেষ ৫ মাচে দু দফায় নিয়েছেন ইনিংসে ৬ উইকেট।
টেইলরের পর জার্ভিস, এমন দুজনকে ফিরে পেয়ে নিশ্চিতভাবেই নতুন রঙের ছোঁয়া লাগবে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটে।