এবারের আইপিএলে বাংলাদেশের একমাত্র প্রতিনিধি এই বাঁহাতি পেসার ঢাকা ছাড়লেন তার নতুন দল চেন্নাই সুপার কিংসে যোগ দিতে।
অথচ ওই শটের আগ পর্যন্ত নিজেকে বাধ দিতে পেরেছিলেন সৌম্য। সহজাত স্ট্রোকপ্লে দমিয়ে রেখে খেলছিলেন ধীর-স্থির ভাবে। উইকেটে কাটিয়ে দিয়েছিলেন প্রায় সোয়া এক ঘণ্টা, রান ১৫।
আরেকপাশে তামিম ইকবাল বরাবরের মতোই খেলছিলেন আস্থার সঙ্গে। ২০ ওভার নিরাপদে কাটিয়ে দেন দুই ওপেনার। বাকি ছিল দুই ওভার। তখনই সৌম্যর হঠাৎ খ্যাপাটে শট। উড়িয়ে মারতে চাইলেন অ্যাগারকে। বল উঠল অনেক উঁচুতে, কিন্তু এগোলো না বেশি দূর। মিড অন থেকে লং অনের দিকে ছুটে চারবারের চেষ্টায় ক্যাচ নিলেন উসমান খাওয়াজা।
“আমি কিছুটা অবাক হয়েছি। বুঝতে পারি, কোন ভাবনা থেকে সে শটটা খেলেছে। ফিল্ডার ভেতরে ছিল, সে চেয়েছিল ওপর দিয়ে মারতে। কিন্তু খেলার ওই পর্যায়ে, উইকেটও যখন বোলারদের হয়ে অনেক কিছু করছিল, এটা ছিল ঝুঁকিপুর্ণ শট।”
“সৌভাগ্যজনক ভাবে শটটি আমার পক্ষে গেছে। আমি খুশি যে সে ওই ভুল করেছে।”