বাংলাদেশের ৮৮ রানের লিড, হাতে ৯ উইকেট

অস্ট্রেলিয়াকে ২১৭ রানে অলআউট করে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।

অনীক মিশকাতঅনীক মিশকাতবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 28 August 2017, 04:07 AM
Updated : 28 August 2017, 11:28 AM

অবিচল তামিম, বাংলাদেশের ৮৮ রানের লিড

দ্বিতীয় দিনের শেষ বেলায় ২২ ওভার ব্যাট করে সৌম্য সরকারকে হারিয়ে ৪৫ রান করেছে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসানের দারুণ বোলিংয়ে প্রথম ইনিংসে ৪৩ রানের লিড পাওয়া স্বাগতিকরা এগিয়ে ৮৮ রানে।

৩০ রানে অপরাজিত প্রথম ইনিংসে অর্ধশতক পাওয়া তামিম ইকবাল। ধৈর্যের প্রতিমূর্তি যেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। একদমই ঝুঁকি নেননি। ৭০ বলের ইনিংস গড়া দুটি চারে। নিজের কাজে সফল নাইটওয়াচম্যান তাইজুল ইসলাম। ৯ বল খেলে নিরাপদে কাটিয়ে দিয়েছেন শেষ সময়টুকু।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

বাংলাদেশ ২য় ইনিংস: ২২ ওভারে ৪৫/১ (তামিম ৩০*, সৌম্য ১৫, তাইজুল ০*; হেইজেলউড ০/৩, কামিন্স ০/৫, লায়ন ০/১১, ম্যাক্সওয়েল ০/১৭, অ্যাগার ১/৯)

আত্মঘাতী শটে ফিরলেন সৌম্য

অহেতুক ঝুঁকি নিয়ে আউট হয়েছেন সৌম্য সরকার। দিনের দ্বিতীয় শেষ ওভারে এগিয়ে এসে উড়াতে চেয়েছিলেন অ্যাশটন অ্যাগারকে। আকাশে উঠে যাওয়া ক্যাচ তালগোল পাকিয়ে চতুর্থ চেষ্টায় মুঠোয় জমান মিড অনের ফিল্ডার উসামান খাওয়াজা।

১৫ রান করে সৌম্যর বিদায়ে ভাঙে বাংলাদেশের ৪৩ রানের উদ্বোধনী জুটি।

তামিম ইকবালের সঙ্গে ক্রিজে যোগ দিয়েছেন নাইটওয়াচম্যান তাইজুল ইসলাম।

বাংলাদেশের সতর্ক শুরু

দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতে সতর্ক বাংলাদেশের দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল ও সৌম্য সরকার। ষষ্ঠ ওভারে আক্রমণে নাথান লায়নকে এনেছেন অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথ। দুটি স্লিপ, ফরোয়ার্ড শর্ট লেগ রেখে চাপে রেখেছেন স্বাগতিক ব্যাটসম্যানদের।

২১৭ রানে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজের দারুণ বোলিংয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ২১৭ রানে গুটিয়ে ৪৩ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। টেস্টে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে লিড পেল তারা।

বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে এটাই অস্ট্রেলিয়ার সর্বনিম্ন রান। এর আগে ২০০৬ সালে ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে ২৬৯ রান করেছিল তারা। টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলা ছয় ইনিংসের মধ্যে এ নিয়ে দ্বিতীয়বার অলআউট হল অস্ট্রেলিয়া।

১৪৪ রানে ৮ উইকেট ফেলে দিয়ে আরও বড় লিড নেওয়ার আশা জাগিয়েছিল বাংলাদেশ। শেষ ২ উইকেটে ৭৩ রান যোগ করে লিডটা ৫০-এর নিচে নামিয়ে আনে অতিথিরা।

সাকিবের পাঁচে শেষ অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম সুযোগই পাঁচ উইকেট নিয়ে মুত্তিয়া মুরালিধরন, ডেল স্টেইন ও রঙ্গনা হেরাথের পাশে বসেছেন সাকিব আল হাসান। নয়টি দেশ খেলুড়ে দেশের বিপক্ষে পাঁচ উইকেট আছে কেবল এই চার জনেরই।

১১ নম্বর ব্যাটসম্যান জশ হেইজেলউডকে ফরোয়ার্ড শর্ট লেগে ইমরুল কায়েসের ক্যাচে পরিণত করেন সাকিব।

সাকিবের দারুণ বোলিংয়ে প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে ২১৭ রানে গুটিয়ে ৪৩ রানের লিড পেয়েছে বাংলাদেশ।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

অস্ট্রেলিয়া ১ম ইনিংস: ৭৪.৫ ওভারে ২১৭ (ওয়ার্নার ৮, রেনশ ৪৫, খাওয়াজা ১, লায়ন ০, স্মিথ ৮, হ্যান্ডসকম ৩৩, ওয়েড ৫, অ্যাগার ৪১*, কামিন্স ২৫, হেইজেলউড ৫; শফিউল ০/২১, মিরাজ ৩/৬২, সাকিব ৫/৬৮, তাইজুল ১/৩২, মুস্তাফিজ ০/১৩, নাসির ০/৩)

অস্ট্রেলিয়ার দুইশ

মাটি কামড়ে পড়ে থাকা অ্যাশটন অ্যাগারের ব্যাটে দুইশ ছাড়িয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ। ৩১তম ওভারে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছিল অতিথিদের স্কোর। দুইশ রান এসেছে ৭১তম ওভারে।

প্রতিরোধ ভাঙলেন সাকিব

তৃতীয় সেশনের দ্বিতীয় ওভারে আঘাত হেনেছেন সাকিব আল হাসান। ড্রাইভ করতে গিয়ে ব্যাটের কানায় লেগে বোল্ড হয়েছেন প্যাট কামিন্স।

২৫ রান করা কামিন্স সাকিবের চতুর্থ শিকার।

কামিন্সের বিদায়ে ভেঙেছে ৪৯ রানের নবম উইকেট জুটি। তার বিদায়ের সময়ের দলের স্কোর ১৯৩/৯।

অ্যাশটন অ্যাগারের সঙ্গে ক্রিজে যোগ দিয়েছেন ১১ নম্বর ব্যাটসম্যান জশ হেইজেলউড।

কামিন্স-অ্যাগারের ব্যাটে অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরোধ

দ্বিতীয় সেশনের শুরুটা দারুণ ছিল বাংলাদেশের। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও ম্যাথু ওয়েডকে ফিরিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে চা-বিরতির আগেই গুটিয়ে দেওয়ার আশা জাগিয়েছিল মুশফিকুর রহিমের দল। তাদের দারুণভাবে হতাশ করেছেন প্যাট কামিন্স ও অ্যাশটন অ্যাগার।

চা-বিরতিতে যাওয়ার সময় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ১৯৩/৮। কামিন্স ২৫ ও অ্যাগার ২২ রানে অপরাজিত।

নবম উইকেটে এরই মধ্যে দুই জনে ১৪৩ বলে গড়েছেন ৪৯ রানের জুটি।

চা-বিরতির জন্য দুই দল মাঠ ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই নেমেছে বৃষ্টি। ঢেকে দেওয়া হয়েছে শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের আউট ফিল্ড।

সহজ ক্যাচ ছাড়লেন শফিউল

দ্বিতীয় সেশনের পানি বিরতির আগে শেষ বলে প্যাট কামিন্সকে ফেরানোর সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করেছে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসানের বলে আকাশে উঠে যাওয়া সহজ ক্যাচ তালগোল পাকিয়ে হাতছাড়া করেছেন শফিউল ইসলাম।

৫৪ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৮ উইকেটে ১৬৭ রান। নবম উইকেটে অ্যাশটন অ্যাগারের সঙ্গে এরই মধ্যে ২৩ রানের জুটি গড়েছেন কামিন্স।

সাকিবের তৃতীয় শিকার ম্যাক্সওয়েল

গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে এগিয়ে আসতে দেখতে ঝুলিয়ে দিলেন সাকিব আল হাসান। একটু টেনে করা বল পেলেন না অস্ট্রেলিয়ান অলরাউন্ডার। স্টাম্পিংয়ের সহজ সুযোগ হাতছাড়া করেননি মুশফিকুর রহিম।

২৩ রান করে ম্যাক্সওয়েলের বিদায়ের সময় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ১৪৪/৮। অ্যাশটন অ্যাগারের সঙ্গে ক্রিজে যোগ দিয়েছেন প্যাট কামিন্স।

লাঞ্চের পরপরই ওয়েডের উইকেট

লাঞ্চের পর প্রথম ওভারেই আঘাত হেনেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। প্রান্ত বদল করে বোলিং আক্রমণে ফেরা অফ স্পিনার এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেছেন ম্যাথু ওয়েডকে। রিভিউ নিলে বেঁচে যেতেন অস্ট্রেলিয়ার উইকেটরক্ষক। হকআই অনুযায়ী বল স্টাম্প মিস করতো। 

৫ রান করে ওয়েড ফিরে যাওয়ার সময় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ১২৪/৭।

গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের সঙ্গে ক্রিজে যোগ দিয়েছেন অ্যাশটন অ্যাগার।

প্রথম সেশনে ৩ উইকেট

 

দিনের তৃতীয় ওভারে স্টিভেন স্মিথের উইকেট, লাঞ্চে আগে শেষ ওভারে ম্যাট রেনশর। মাঝখানে বিদায় নিয়েছেন পিটার হ্যান্ডসকম। প্রথম ইনিংসে লিড নেওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়েছে বাংলাদেশের।

প্রথম সেশন শেষে অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১২৩ রান। গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ৮, ম্যাথু ওয়েড ৫ রানে অপরাজিত।

একটি করে উইকেট নিয়েছেন তিন স্পিনার সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম ও মেহেদী হাসান মিরাজ। কোনো উইকেট না পেলেও দারুণ বোলিং করেছেন বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান।

রেনশকে ফেরালেন সাকিব

 

বোলিংয়ে ফিরেই ম্যাট রেনশ বাধা সরালেন সাকিব আল হাসান। ব্যাট ছুঁয়ে স্লিপে আসা ক্যাচ প্রথম প্রচেষ্টায় ধরতে পারেননি সৌম্য সরকার, মুঠোয় জমান দ্বিতীয় প্রচেষ্টায়।

৪৫ রান করে রেনশ ফেরার সময় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ১১৭/৬।

গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের সঙ্গে ক্রিজে যোগ দিয়েছেন ম্যাথু ওয়েড।

অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরোধ ভাঙলেন তাইজুল

 

সোজা বলে অনেকক্ষণ ধরেই পিটার হ্যান্ডসকমকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করছিলেন তাইজুল ইসলাম। অবশেষে সফল হলেন। বাঁহাতি স্পিনারের চেয়ে বেশি অবদান অবশ্য উইকেটের। আচমকা নিচু হয়ে গেল বল, ব্যাটই ছোঁয়াতে পারলেন না হ্যান্ডসকম। ৩৩ রান করে ফিরলেন এলবিডব্লিউ হয়ে।

হ্যান্ডসকমের বিদায়ের সময় দলের স্কোর ১০২/৫। ম্যাট রেনশর সঙ্গে ক্রিজে যোগ দিয়েছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল।

অস্ট্রেলিয়ার একশ

আবার বেঁচে গেলেলন ম্যাট রেনশ। তাইজুল ইসলামের বলে শর্ট লেগে ক্যাচ দিয়েও বেঁচে যান অস্ট্রেলিয়ার উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান। একটু মন্থর ছিলেন ইমরুল কায়েস, এবারও হাত ছোঁয়াতে পারেননি। বল আঘাত হানে বাঁ হাটুতে।

সেই ওভারেই দলের সংগ্রহ তিন অঙ্কে নিয়ে যান রেনশ। ১৮তম ওভারে এসেছিল পঞ্চাশ, একশ হল ৩১তম ওভারে।

রেনশকে জীবন দিলেন ইমরুল

 

অস্ট্রেলিয়ার বিপজ্জনক হয়ে উঠা জুটি ভাঙার সুযোগ হাত ছাড়া হল। মুস্তাফিজুর রহমানের বলে শর্ট লেগে ক্যাচ দিয়েছিলেন বাঁহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ম্যাট রেনশ। ইমরুল কায়েস হাত ছোঁয়াতে পারেননি, বল লাগে তার ঊরুতে। সে সময়ে ৩৮ রানে ব্যাট করছিলেন রেনশ।

রেনশ-হ্যান্ডসকম জুটির অর্ধশতক

 

অস্ট্রেলিয়া ইনিংসের ২৫তম ওভারে তাইজুল ইসলামকে বোলিংয়ে আনেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। বাঁহাতি স্পিনারকে চার হাঁকিয়ে স্বাগত জানান ম্যাট রেনশ। সেই ওভারেই পঞ্চাশে পৌঁছায় পিটার হ্যান্ডসকমের সঙ্গে তার চতুর্থ উইকেট জুটির রান।

৫০ মিনিটে ৭৮ বলে ঢাকা টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে প্রথম অর্ধশত রানের জুটি উপহার দিয়েছেন রেনশ-হ্যান্ডসকম।

দ্বিতীয় দিনের প্রথম ঘণ্টায় স্টিভেন স্মিথের উইকেট হারিয়ে ১৬ ওভারে ৬৫ রান সংগ্রহ করেছে অস্ট্রেলিয়া। পানি-বিরতি যাওয়ার সময় অতিথিদের সংগ্রহ ৮৩/৪।

রেনশ-হ্যান্ডসকম জুটিতে প্রতিরোধ

 

সকালে দ্রুত স্টিভেন স্মিথকে হারানো অস্ট্রেলিয়াকে এগিয়ে নিচ্ছেন ম্যাট রেনশ ও পিটার হ্যান্ডসকম। দুই জনের ব্যাটে ১৮তম ওভারে পঞ্চাশ পার হয়েছে অতিথিদের সংগ্রহ। ১৯ ওভার শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর ৫৭/৪।

সাকিব আল হাসানের বলে রিভিউ নিয়ে হ্যান্ডসকমকে ফেরাতে পারেনি বাংলাদেশ। মেহেদী হাসান মিরাজের বলে এলবিডব্লিউ হওয়ার পর রিভিউ নিয়ে বাঁচেন রেনশ।

মিরাজের বলে বোল্ড স্মিথ

দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই সবচেয়ে বড় বাধা উপড়ে ফেলেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। বোল্ড করে ফিরিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথকে। এগিয়ে এসে খেলতে গিয়ে বলে ব্যাটই ছোঁয়াতে পারেননি আইসিসি টেস্ট র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ এই ব্যাটসম্যান।

৮ রানে করে স্মিথ ফেরার সময় অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৩৩/৪। ম্যান রেনশর সঙ্গে ক্রিজে যোগ দিয়েছেন পিটার হ্যান্ডসকম।

‘বাংলাদেশ এগিয়ে’

 

প্রথম ইনিংসে ২৬০ রান করা বাংলাদেশ মাঠে নামছে লিডের লক্ষ্য নিয়ে। যত দ্রুত সম্ভব অস্ট্রেলিয়ার শেষ ৭ উইকেট তুলে নিতে চায় মুশফিকুর রহিমের দল। 

শেষ বেলার ৩ উইকেট বাংলাদেশকে ঢাকা টেস্টের চালকের আসনে নিয়ে এসেছে বলে মনে করেন সাকিব আল হাসান। মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টেস্টের দ্বিতীয় দিন সোমবার অস্ট্রেলিয়ার বাকি ৭ উইকেট দ্রুত তুলে নিয়ে নিয়ন্ত্রণ আরও দৃঢ় করতে চান বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার।

সবচয়ে বড় বাধা স্মিথ

 

প্রথম ইনিংসে লিড নেওয়ার পথে স্টিভেন স্মিথকে সবচেয়ে বড় বাধা মনে করেন সাকিব আল হাসান। বলেছেন, দ্বিতীয় দিন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ককে দ্রুত আউট করাই তার ও দলের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে। সবশেষ ভারত সফরে দল সিরিজ হারলেও তিনটি সেঞ্চুরি করেছিলেন স্মিথ। গত বছর শ্রীলঙ্কায় অস্ট্রেলিয়া হোয়াইটওয়াশড হলেও স্মিথ ঠিকই করেছিলন সেঞ্চুরি, পেয়েছিলেন রান।

প্রথম দিন শেষে স্কোর

অস্ট্রেলিয়া ১ম ইনিংস: ৯ ওভারে ১৮/৩ (ওয়ার্নার ৮, রেনশ ৬*, খাওয়াজা ১, লায়ন ০, স্মিথ ৩*; শফিউল ০/৮, মিরাজ ১/৭, সাকিব ১/৩)

বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ৭৮.৫ ওভারে ২৬০ (তামিম ৭১, সৌম্য ৮, ইমরুল ০, সাব্বির ০, সাকিব ৮৪, মুশফিক ১৮, নাসির ২৩, মিরাজ ১৮, তাইজুল ৪, শফিউল ১৩, মুস্তাফিজ ০*; হেইজেলউড ০/৩৯, কামিন্স ৩/৬৩, লায়ন ৩/৭৯, অ্যাগার ৩/৪৬, ম্যাক্সওয়েল ১/১৫)