টিম ম্যানেজমেন্টের চাওয়ায় শ্রীলঙ্কা সফরে প্রথম টেস্টে কিপিং ছেড়ে মুশফিক খেলেছিলেন বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান হিসেবে। লিটন দাসের চোটে পরের ম্যাচেই ফিরেন কিপিংয়ে। সেই ম্যাচে উইকেটের সামনে পিছনে তার পারফরম্যান্স ছিল দুর্দান্ত। লিটন চোট থেকে সেরে উঠেছেন, আছেন দলেও। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম টেস্টে উইকেটের পেছনে কে দাঁড়াবেন? এই প্রশ্নের কোনো সদুত্তর দেননি অধিনায়ক।
“লম্বা সময় কিপিং করার পর চার নম্বরে ব্যাটিং করা খুব কঠিন। এ নিয়ে আমাদের চিন্তা আছে। টিম ম্যানেজমেন্ট আমাকে যেভাবে বলেছে, চেষ্টা করবো সেভাবে করার। এটা কাল দেখতে পারবেন আশা করি। আমি যেখানেই ব্যাটিং করি না কেন, আমার সব সময়ই ইচ্ছা থাকে যতটা সম্ভব দলের জন্য অবদান রাখার।”
বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান হিসেবে খেললে চারে ব্যাট করেন মুশফিক। কিপিং করলে ছয়ে। এই প্রসঙ্গ ধরেই এল ঢাকা টেস্টের কম্বিনেশন। যথারীতি একাদশে স্কোয়াডের সবাইকে রেখে দিলেন অধিনায়ক!
“আমাদের কম্বিনেশনের কথা যদি বলেন, আমাদের স্কোয়াডে তিনজন করে পেসার-স্পিনার আছে। ওয়েদার, কন্ডিশন তো অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। এর সঙ্গে পিচ, প্রতিপক্ষের কতজন ডানহাতি-বাঁহাতি ব্যাটসম্যান আছে সব বিবেচনা করে আমাদের সঠিক কম্বিনেশন ঠিক করতে হবে।”
“সাকিবের মতো একজন বিশ্বমানের অলরাউন্ডার আছে আমাদের, যে কি না আমাদের একজন বাড়তি বোলার বা ব্যাটসম্যান খেলানোর সুবিধা দেয়। একাদশের জন্য আমরা ম্যাচের দিন সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করবো।”