ছুটছিলেন সেঞ্চুরির পথেই। চট্টগ্রামে তিন দিনের প্রস্তুতি ম্যাচের দ্বিতীয় দিনে খেলছিলেন দারুণ। কিন্তু ৭৩ রানে আউট হয়ে গেলেন লাঞ্চের একটু আগে।
বৃষ্টির জন্য বৃহস্পতিবার সকালে খেলা শুরু হতে দেরি হয়। শুরুটায় একটু অস্বস্তি ছিল মুমিনুলের ব্যাটে। তবে শুভাশিসকে দারুণ এক অন ড্রাইভে চার মারার পর কাটে জড়তা। পরের ওভারে রুবেলকে চার মারেন কাভার ড্রাইভে। এগিয়ে যান পঞ্চাশ পেরিয়ে।
শ্রীলঙ্কায় প্রথম টেস্টে অফ স্পিনার দিলরুয়ান পেরেরার বলে দৃষ্টিকটুভাবে আউট হওয়ার পর বাদ পড়েছিলেন একাদশ থেকে। চট্টগ্রামে অনুশীলনেও অফ স্পিনে একটু ভুগেছেন। তবে এদিন মুশফিকের দলের অফ স্পিনার নাঈম হাসানকে ভালোই খেলেছেন।
আউট হলেন অবশ্য স্পিনেই, বাঁহাতি স্পিনে। দায়টা তারই বেশি। সাকলাইন সজিবকে স্কুপ মতো করতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন ফরোয়ার্ড শর্ট লেগে। আউট হওয়ার পর তার শরীরী ভাষাই বলে দিচ্ছিল কতটা হতাশ হয়েছেন।
আগের দিনের আরেক অপরাজিত ব্যাটসম্যান তামিম সকালে ২৯ রানে রান আউট হয়েছেন মুমিনুলের কলে সাড়া দিয়ে। থিতু হয়ে গিয়েছিলেন, ভালো খেলছিলেন। প্রস্তুতি ম্যাচ হলেও ওভাবে আউট হওয়ায় প্রচণ্ড হতাশা দেখা গেল তামিমের প্রতিক্রিয়ায়।
দারুণ শুরুর করেও সাব্বির বোল্ড হয়েছে তাইজুলের বলে। নাসির অবশ্য দারুণ খেলছেন। লাঞ্চে গিয়েছেন ৩২ রান নিয়ে। তার সঙ্গী তানবীর হায়দার।
লাঞ্চের সময় তামিমের দলের রান ৪ উইকেটে ১৬৪।