আগের দিন মাঠে অবশ্য এতটা নিস্তরঙ্গ ছিল না পরিস্থিতি। বেশ এক চোট হয়ে গেছে স্টোকস ও তামিমের। এবারই প্রথম নয়। ইংল্যান্ডের গত বাংলাদেশ সফরেও বেধে গিয়েছিল দুজনের।
তবে দুই ঘটনাকে এক সুতোয় গাঁথছেন না তামিম। এটিকে বাড়াতেও চান না। তার দাবি, মাঠের ঘটনা শেষ মাঠেই।
“এসব তো নতুন কিছু না। আমরা ইতিবাচকভাবেই নেই। মাঠের ব্যাপার মাঠেই রেখে আসি। স্টোকসের বিরুদ্ধে আমার কোনো অভিযোগ নেই। মাঠের বাইরে এলে সব ভুলে যাই। আমি ওসব নিয়ে ভাবি না। মাঠে এসব হয়ই। সে যদি ভেবে থাকে মাঠে আমাকে কিছু বলবে, তো বলুক। আমার সমস্যা নেই। এসব খেলারই অংশ।”
সেদিন যুদ্ধের শুরু করেছিলেন স্টোকসই। তার বলে তামিম চার মারার পরই স্টোকস শুরু করলেন স্লেজিং। তামিম ইশারা দিয়ে বললেন জায়গায় ফিরে যেতে।
ওভারের শেষ বলে সিঙ্গেল নিতে স্টোকসের পাশ দিয়ে ছোটার সময় আবার মুখের বান খুলে দিলেন স্টোকস। তামিমও দিয়েছেন জবাব। শেষে ফিল্ডিংয়ে যাওয়ার সময় ব্যঙ্গ করে তামিমের কাঁধ চাপড়ে দেন স্টোকস। এবার বেশ ক্ষেপে যান তামিম।
পরে গ্যালারিতে থাকা বাংলাদেশের প্রচুর সমর্থকদের অনেকে সমানে দুয়ো দিয়ে গেছেন স্টোকসকে। “তামিম…তামিম” বলে চিৎকার করে গেছেন স্টোকস সীমানায় ফিল্ডিংয়ে গেলেই।
তামিম সেঞ্চুরি করার পর অবশ্য তালি দিয়ে অভিনন্দন জানান স্টোকস।