আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের সেরা আট দলের টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ এ পর্যন্ত খেলেছে ৮ ম্যাচ; তাতে জয় মাত্র একটি। সেটিও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে, ২০০৬ আসরের বাছাইয়ে।
২০০৯ ও ২০১৩ সালের আসরে সুযোগই মেলেনি বাংলাদেশের। অধিনায়ক মাশরাফি ও সহ-অধিনায়ক সাকিব আল হাসান ছাড়া বর্তমান দলের কারোরই এই টুর্নামেন্টে খেলার অভিজ্ঞতা নেই।
১০ বছর পর আবার ওয়ানডের দ্বিতীয় সেরা টুর্নামেন্ট চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার সুযোগ মিলেছে বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্যায়ে তাদের প্রতিপক্ষ স্বাগতিক ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও নিউ জিল্যান্ড। অধিনায়ক মনে করেন, এবারের অভিযান খুব কঠিন হতে যাচ্ছে।
“বাস্তবতায় চোখ রেখে বললে, এটা খুব কঠিন সফর হতে যাচ্ছে। প্রতিপক্ষ যারা আছে, তাদের দিকে তাকালে মনে হয়, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি এতো সহজ হবে না।”
“আমরা ওই কন্ডিশনে ইংল্যান্ডকে দুই বার হারিয়েছি (ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ায় একবার করে)। কার্ডিফে একবার অস্ট্রেলিয়াকেও হারিয়েছি। যদিও এগুলো ইতিহাস, তবে আমার কাছে এখনও মনে হয়, এটা সম্ভব। নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী খেলতে পারলে ভালো কিছুই হবে।”
বাংলাদেশের গ্রুপের আরেক দল নিউ জিল্যান্ডও ইংল্যান্ডের কন্ডিশনে ভীষণ শক্তিশালী দল। তাদের সঙ্গে একই গ্রুপে থাকায় কাজটা অনেক কঠিন হয়ে যাবে মাশরাফিদের জন্য।
“গ্রুপিং? খুব কঠিন। তবে অসম্ভব নয়। যদি ভালো খেলতে পারি অসম্ভব হবে না, তবে খুব কঠিন।”