দেশের মাটিতে ২৫ ইনিংসে চারটি শতক পেয়েছেন মুমিনুল। আর দেশের বাইরে ৬ টেস্টে ১১ ইনিংসে পাঁচবার পঞ্চাশ পার হয়েছেন। কিন্তু প্রতিবারই থেমে গেছেন ৫৬ থেকে ৬৪-র মধ্যে।
চোটের জন্য নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে খেলা হয়নি মুমিনুলের। এরই মধ্যে ফিরেছেন দেশে। মিরপুর জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমি মাঠে কথা বলেন গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে।
“ভারত সফরের আগে ফিটনেস টেস্ট দিতে হবে। যদি পাস করি তাহলে যাব।”
“ভারতের পর শ্রীলঙ্কায় টেস্ট আছে। দেশের বাইরে কোনো টেস্ট সেঞ্চুরি নাই, এটা মাথায় আছে। চেষ্টা করবো এটা কাটিয়ে উঠার জন্য।”
“টেস্টের আগে পুরো একমাস সময় পেয়েছি। একটা মাস ওই কন্ডিশনে অনুশীলন করাটা আমার খুব কাজে লেগেছে। এজন্য আমার জন্য খুব সহজ ছিল, ওই জায়গায় ভালো খেলাটা।”
ওয়েলিংটন টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৬৪ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ২৩ রান করেন মুমিনুল।
ফলের দিক থেকে নিউ জিল্যান্ডে কোনো সুখবর নেই বাংলাদেশের জন্য। তবে মুমিনুল মনে করেন, অর্ধেক জীবনের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় হয়ে গেছে এই এক সফরেই।
“পুরো সিরিজে হয়তো ফল আমাদের পক্ষে আসেনি। আমার মনে হয়, অনেক ইতিবাচক দিক আছে। আমার জীবনের অর্ধেকের বেশি সময়ে যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি, নিউ জিল্যান্ড সিরিজে আমি তার চেয়ে বেশি শিখেছি। এই সিরিজে এমন অনেক কিছু শিখেছি যা আমার পরবর্তী ক্রিকেট ক্যারিয়ারে অনেক বেশি কাজে লাগবে।”