চোট নিয়েই মুশফিক ক্রিজে যাওয়ার পর লেগ গালি ও শর্ট লেগ রেখে একের পর এক বাউন্সারে মুশফিককে চাপে রাখে নিউ জিল্যান্ড। কয়েকবার ব্যাটের হাতলে লাগে বল। অল্পের জন্য নতুন করে আঙুলে চোট পাননি। তবে শেষ পর্যন্ত আহত হলেনই। ৪৩তম ওভারে টিম সাউদির বাউন্সার লাগে হেলমেটের পেছনে।
১৩ মিনিট ক্রিজে শুয়ে থাকেন অধিনায়ক। সে সময় তাকে দেখতে উইকেটে যান তামিম। ওয়েলিংটন টেস্ট শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে আসেন সহ-অধিনায়কই। তিনি জানান, প্রতিপক্ষের শর্ট বল করে যাওয়াকে খেলার অংশ হিসেবেই দেখেন তারা।
“বাউন্সার নিয়ে আমাদের কোনো অভিযোগ নেই। আমি নিশ্চিত মুশিরও অভিযোগ নেই। এটা ওদের কৌশল, হতেই পারে। ওরা যখন বাংলাদেশে যায়, আমরা জানি ওরা স্পিন পছন্দ করে না, সারাদিন স্পিনই করি আমরা। তখন ওরা অভিযোগ করে না। ক্রিকেট এমনই।”
বাঁ হাতের বুড়ো আঙুল ও ডান হাতের তর্জনীর চোট নিয়ে মুশফিক দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন। মুশফিক ছাড়াও বাংলাদেশ ও নিউ জিল্যান্ডের আরও কয়েকজন খেলোয়াড়ের হেলমেটে বল লেগেছিল।