সোমবার মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মুশফিক যখন ক্রিজে আসেন তখন বরিশাল বুলসের দরকার ৬ বলে ৭ রান। চিটাগং ভাইকিংসের শুভাশীষ রায়ের প্রথম চার বলে ১০ রান তুলে নেন অধিনায়ক।
প্রথম চারটি হাঁকিয়ে দুই দলের স্কোর সমান করার সঙ্গে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে বিপিএলে পৌঁছান ১ হাজার রানে। সব মিলিয়ে ৩৫ ইনিংসে সাতটি অর্ধশতকসহ তার রান ১ হাজার ৫। ৪১.৮৭ গড়ে রান করেন তিনি।
বিপিএলের প্রথম আসরে দুরন্ত রাজশাহীর হয়ে ৯ ইনিংসে ৩৪ গড়ে ২৩৪ রান করেন মুশফিক। সেই আসরে একবার পৌঁছান অর্ধশতকে।
সিলেট রয়্যালসের হয়ে দ্বিতীয় আসরটি দারুণ কাটে মুশফিকের। সেবার ১৩ ইনিংসে ৪০ গড়ে ৪৪০ রান করেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ওই আসরে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন তিনি। ব্যক্তিগত সেরা ৮৬ রানের ইনিংসটি তখনই খেলেন তিনি।
সিলেট সুপারস্টার্সের হয়ে পরের আসরটি ভালো কাটেনি। ২৬.১৬ গড়ে করেন ১৫৭ রান।