বৃহস্পতিবার টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ১০ ওভার ৪ বলে ৪৪ রানে অলআউট হয়ে যায় খুলনা। গত আসরে সিলেট সুপারস্টার্সের বিপক্ষে বরিশাল বুলসের ৫৮ ছিল আগের সর্বনিম্ন রান।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৪৪ রানে অলআউটের নজির আছে আরও তিনটি। এর চেয়ে কম রানে মাত্র দুটি দল অলআউট হয়েছে। ২০০৯ সালে ভারতের ঘরোয়া ক্রিকেটে ঝাড়খন্ডের বিপক্ষে ত্রিপুরার করা ৩০ রান এখনও রেকর্ড। আর ২০১৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নেদারল্যান্ডস ৩৯ রানে অলআউট হয়।
এ ছাড়া বিপিএলে সবচেয়ে কম বল খেলেও অলআউটের রেকর্ডও গড়েছে খুলনা। বিপিএলে এর আগে সবচেয়ে কম ওভারে গুটিয়ে গিয়েছিল সিলেট সুপারস্টার্স। গত আসরে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ১১.৫ ওভারে অলআউট হয় তারা।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সবচেয়ে কম ওভারে গুটিয়ে যাওয়ার বিব্রতকর রেকর্ড বাংলাদেশের দল মোহামেডানের। ২০১৩ সালে প্রাইম ব্যাংকের বিপক্ষে ৮.৪ ওভারে অলআউট হয় দলটি। নেদারল্যান্ডস ও ইংল্যান্ডের এসেক্স একবার করে ১০.৩ ওভারে অলআউট হয়। খুলনার সমান ১০.৪ ওভারে একবার গুটিয়ে যায় নামিবিয়ার ইনিংস।
খুলনার হয়ে দুই অঙ্কে পৌঁছান কেবল শুভাগত হোম চৌধুরী। চার ব্যাটসম্যান আউট হন শূন্য রানে!
১২ রানে ৪ উইকেট নেন শহিদ আফ্রিদি। তবে তার চেয়েও ভয়ঙ্কর ছিলেন আরাফাত সানি। এই বাঁহাতি স্পিনার ২ ওভার ৪ বলে কোনো রান না দিয়ে নেন ৩ উইকেট!