রোববার চতুর্থ দিন সকালে দ্বিতীয় ইনিংসে ২৪০ অলআউট হয়েছে ইংল্যান্ড। প্রথম ইনিংসের ইংলিশদের লিড ছিল ৪৫ রানের।
২০০৮ সালে এই জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামেই প্রথম ইনিংসে ১৭১ রানে গুটিয়ে যাওয়া নিউ জিল্যান্ড ম্যাচ জিতেছিল শেষ ইনিংসে ৩১৭ রান তুলে। তবে পারিপার্শ্বিকতা এবার ভিন্ন। উইকেটের আচরণ নাটকীয়ভাবে না বদলালে এই রান তাড়া বাংলাদেশের জন্য হবে ভীষণ কঠিন।
রোববার দিনের দ্বিতীয় ওভারেই বাংলাদেশ পেয়েছে সাফল্য। মেহেদী হাসান মিরাজের থ্রো আর মুশফিকুর রহিমের ক্ষিপ্রতায় রান আউট স্টুয়ার্ট ব্রড।
শেষ দিকে দ্রুত কিছু রানের জন্য ইংলিশরা তাকিয়ে ছিল ক্রিস ওকসের দিকে। কিন্তু বাংলাদেশ কাজটা শেষ করেছে আরেকপ্রান্তে। দ্বিতীয় নতুন বলে তাইজুল ইসলামকে আক্রমণে আনেন অধিনায়ক। দ্বিতীয় বলেই তাইজুল এলবিডব্লিউ করে দেন গ্যারেথ ব্যাটিকে।
আগের দিন জনি বেয়ারস্টোর আউট থেকে শেষ ৫১ রানে ইংল্যান্ড হারিয়েছে ৫ উইকেট। তাদের প্রথম ৫ উইকেট পড়েছিল ৬২ রানে। মাঝে বেন স্টোকস আর বেয়ারস্টোর ১২৭ রানের জুটি।
সেই জুটিই গড়ে দিতে পারে ব্যবধান। কিংবা বাংলাদেশতে জেতাতে পারে এমনই একটি জুটি!
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
ইংল্যান্ড ১ম ইনিংস: ২৯৩
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ২৪৮
ইংল্যান্ড ২য় ইনিংস: ৮০.২ ওভারে ২৪০ (কুক ১২, ডাকেট ১৫, রুট ১, ব্যালান্স ৯, মইন ১৪, স্টোকস ৮৫, বেয়ারস্টো ৪৭, ওকস ১৯*, রশিদ ৯, ব্রড ১০, ব্যাটি ৩; মিরাজ ১/৫৮, সাকিব ৫/৮৫, তাইজুল ২/৪১, কামরুল ১/২৪, মাহমুদউল্লাহ ০/৬, শফিউল ০/১০)।