মাশরাফি নেতৃত্বে আসার পর দেশের বাইরে এখনও কোনো দ্বি-পাক্ষিক সিরিজ খেলেনি বাংলাদেশ। দেশের বাইরে শুধু ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া-নিউ জিল্যান্ডে বিশ্বকাপ ও চলতি বছর ভারতে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছে মাশরাফির দল।
আগামী ডিসেম্বরে পূর্ণাঙ্গ সফরে নিউ জিল্যান্ডে যাবে বাংলাদেশ। ফেব্রুয়ারিতে ভারতে টেস্ট খেলতে যাবে মুশফিকুর রহিমের দল। মার্চে রয়েছে শ্রীলঙ্কায় পূর্ণাঙ্গ সফর। মে মাসে আয়ারল্যান্ডে ত্রিদেশীয় সিরিজ, জুনে ইংল্যান্ডে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি।
বাংলাদেশের সামনের দিনে সব খেলাই দেশের বাইরে। তার আগে দেশের মাটিতে নিজেদের শেষ সিরিজে ইংল্যান্ডের কাছে হেরে জয়রথ থেমেছে মাশরাফিদের। টানা ছয় সিরিজ জেতার পর হেরেছে বাংলাদেশ।
জয়রথ থামা নিয়ে কোনো ভাবনা নেই মাশরাফির। দেশের মাটিতে নিজেদের পারফরম্যান্স নিয়েও সন্তুষ্ট তিনি। সাগ্রহে অপেক্ষা করছেন ভিন্ন কন্ডিশনে কেমন করেন সতীর্থরা তা দেখতে।
“আমাদের আসল চ্যালেঞ্জ নিউ জিল্যান্ড থেকেই শুরু হবে। দেশে সবমিলিয়ে আমরা প্রায় ৯০ ভাগ সফল। আজকের ম্যাচ জিতলে শতভাগ হত। অন্তত ৯০ ভাগ ম্যাচে জিতেছি আমরা হোমে। আমাদের এখন ভিন্ন চ্যালেঞ্জ আসছে। বেশিরভাগ খেলাই এখন বাইরে। আমাদের এর জন্য তৈরি হতে হবে।”
সামনের যত সিরিজ, সব নিয়ে এখনও ভাবতে গেলে ‘ক্লান্ত’ হয়ে পড়বেন মাশরাফি। তাই আপাতত নিউ জিল্যান্ড সফর নিয়েই ভাববেন অধিনায়ক।
“আমার মনে হয়, নিউজিল্যান্ড সিরিজ থেকে নতুন করে শুরু করতে পারি তাহলে অন্যরকম হবে। অবশ্যই লুজিং সাইডে থাকা সব সময় পেইনফুল। এটাই খেলার নিয়ম।”