গত ৮ সেপ্টেম্বর অস্ট্রেলিয়ায় বোলিং অ্যাকশনের পরীক্ষা দিয়েছেন তাসকিন। সাধারণত দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে চলে আসে পরীক্ষার ফল। বিসিবির আশা, আবার বোলিংয়ের অনুমতি নিশ্চিতভাবেই পাবেন তরুণ ফাস্ট বোলার। নির্বাচকরাও আইসিসির মেইল পাওয়ার অপেক্ষায় ছিলেন বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত।
শেষ পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত মেইল না পাওয়ায় ১৩ সদস্যের দলই ঘোষণা করেন নির্বাচকরা। সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন সরাসরিই বলেছেন তাসকিনের জন্য অপেক্ষার কথা।
“তাসকিনের বোলিং টেস্টের ফলাফল আজই আসার কথা ছিলো। এখনও আসেনি। ফলাফল ইতিবাচক হলে ১৩ জনের দলে যোগ হয়ে যাবে। হোম সিরিজ বলে আমরা যে কোনো সময় যে কাউকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারি।”
“তাসকিনের ফলাফল ইতিবাচক না হলে, আমরা ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে আলোচনা করব। নতুন কাউকে নিব কি না, তা আলোচনা করব।”
গত বছর ওয়ানডেতে বাংলাদেশের অবিস্মরণীয় পারফরম্যান্সের পেছনে বড় ভূমিকা ছিল পেস আক্রমণের। দেশের মাটিতে একাদশে চার পেসার নিয়ে খেলার দু:সাহস দেখায় বাংলাদেশ এবং সফলও হয়। এবার ১৩ জনের দলেই রাখা হয়েছে মাত্র ৩ পেসার।
এখানেও প্রধান নির্বাচক বললেন, তাসকিনের জন্য অপেক্ষার কথা।
“সর্বশেষ সিরিজে আমাদের দলে চারজন পেসার ছিল। এবার তিন জন আছে। আমরা তাসকিনের জন্য ওয়েট করছি। পরে হয়তো তাকে বা একজন অন্য পেসার যোগ করা হবে।”