এখন পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ নিয়ে ব্যস্ত ইংল্যান্ড। ৪ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ শেষে আছে ওয়ানডে সিরিজ ও টি-টোয়েন্টি। এর আগে তারা পূর্ণাঙ্গ সিরিজ খেলেছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে। হ্যালসলের ইঙ্গিত ইংলিশদের এই ব্যস্ত সূচির দিকেই।
তার মতে, দীর্ঘ বিরতিটা সমস্যা হিসেবে না দেখে, দেখতে হবে সুবিধা হিসেবে।
“তিন মাসের মধ্যে সাতটি টেস্ট ম্যাচ খেলছে ইংল্যান্ড, ওরা থাকবে বিধ্বস্ত। টেস্টের পর আবার ওয়ানডে সিরিজও আছে। ওরা কি ওদের সেরা ক্রিকেটারদের নিয়ে আসতে পারবে? আমাদের এখানে সফরের পর ভারতে ৫ টেস্ট খেলতে যাবে ওরা। চাইলে এটিকে যে কোনো ভাবে দেখা যায়। কিন্তু প্রথম ম্যাচের আগে আমাদের ছেলেরা পুরোপুরি প্রস্তুত থাকবে। এটিকে আমাদের দেখতে হবে সুবিধা হিসেবে।”
সিরিজের আগে এখনও লম্বা যে সময়টা আছে, সেটিকে প্রস্তুতির জন্য পুরোপুরি কাজে লাগাতে চান ফিল্ডিং কোচ।
“সিরিজ শুরুর আগে এখনও দুমাস সময় পাচ্ছি আমরা প্রস্তুতির জন্য। চাইলে সবকিছুই করা যায় এই সময়ে। বোলারদের একদম সুনির্দিষ্ট কর্মভার ঠিক করে দেওয়া যায়। যেসব বোলারদের মুখোমুখি হবে আমাদের ব্যাটসম্যানরা, সেসব নিয়ে কাজ করা যায়। তরতাজা ও ক্ষুধার্ত হয়ে ওঠা যায়।”
ছুটি শেষে গত শুক্রবার বাংলাদেশে ফিরেছেন হ্যালসল। ইংল্যান্ডের বাংলাদেশে আসার কথা আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর। ৭ অক্টোবর প্রথম ওয়ানডে দিয়ে শুরু হওয়ার কথা সিরিজ।