ছুটি কাটিয়ে জাতীয় দলের শ্রীলঙ্কান ট্রেনার মারিও ভিল্লাভারায়নের চলে আসার কথা ছিল ক্যাম্প শুরুর আগেই। কিন্তু গুলশানের ক্যাফেতে সন্ত্রাসী হামলার পর পারিবারিক টানাপোড়েনে ফিরতে কিছুটা সময় লাগছে ট্রেনারের। বিসিবি আশা করছে মূল কোচ চন্দিকা হাথুরুসিংহে ও স্পিন কোচ রুয়ান কালপাগের সঙ্গে অগাস্টের প্রথম সপ্তাহে ফিরবেন তিনি।
এই পরিস্থিতিতে স্থানীয় ট্রেনার ইফতিখারুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে কন্ডিশনিং ক্যাম্প। মূল ট্রেনার-কোচ না থাকায় অনেক ক্রিকেটারের মধ্যে ঢিলেমি চলে আসার শঙ্কা থাকে। তবে ট্রেনারের দিকে না তাকিয়ে ক্রিকেটারদের নিজের জন্যই মনোযোগী হওয়ার তাগিদ দিলেন মাশরাফি।
“মারিও থাকলেই পুশ করবো, না থাকলে করব না, এমন হওয়া উচিত নয়। এক-দেড় মাস গ্যাপ থাকলেই আনফিট হয়ে যাবো, এটা সবাই জানে। নিজেদের যত্ন নেয়া শেখা, নিজেদের ফিটনেস ধরে রাখা, এমন কিছুর জন্য এটি দারুণ সুযোগ।”
“এখানে সিনিয়রদের অনেক কিছু করার আছে। যেমন মুশফিক, রিয়াদ, তামিম আছে। সিনিয়র যারা বেশ কদিন পর এসেছে, শাহরিয়ার নাফীস, রকিবুল, ওরা সবাই ফিট। ওদেরকে আলাদা করে কিছু বলার নেই। আমি মনে করি, তরুণরা ওদের গাইডলাইনটা নিক।”