ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লর্ডস টেস্টের পারফরম্যান্সে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে উঠেছেন ইয়াসির। ২০০৫ সালে সবশেষ লেগ স্পিনার হিসেবে এক নম্বর হয়েছিলেন ওয়ার্ন।
পাকিস্তানের অপেক্ষাটা ছিল আরও বেশি দিনের। ১৯৯৬ সালে ডিসেম্বরের পর শীর্ষে উঠতে পারেননি দেশটির কোনো বোলার। ইয়াসিরকে দিয়ে ঘুচল সেই অপেক্ষা। সবশেষ সেবার এক নম্বর হয়েছিলেন আরেক লেগ স্পিনার ও এখনকার দলের স্পিন কোচ মুশতাক আহমেদ।
লর্ডস টেস্ট শুরুর আগে ইয়াসির ছিলেন চার নম্বরে। ক্যারিয়ারে প্রথমবার দশ উইকেটে নিয়ে এগোলেন তিন ধাপ। ইয়াসিরকে জায়গা দিয়ে এক থেকে তিনে নেমে গেছেন জেমস অ্যান্ডারসন। চোটের কারণে এই লর্ডস টেস্টে খেলতে পারেননি ইংলিশ পেসার।
দুই নম্বরে আগের মতোই আছেন ভারতীয় স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন। লর্ডসে দুই ইনিংসে ৬ উইকেট নিলেও তিন থেকে চারে নেমে গেছেন স্টুয়ার্ট ব্রড।
ব্যাটসম্যানদের সেরা পাঁচে পরিবর্তন একটিই। লর্ডসে ৩৩ ও ২৫ রান করায় পাঁচ থেকে ছয়ে নেমে গেছেন ইউনুনস খান। ম্যাচ না খেলেও পাঁচে উঠেছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স। শীর্ষ চারে আগের মতোই স্টিভেন স্মিথ, কেন উইলিয়ামসন, হাশিম আমলা ও জো রুট।
লর্ডসে সেঞ্চুরি করা মিসবাহ-উল-হক এক ধাপ এগিয়ে উঠেছেন নয়ে। দশে নেমে গেছেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস।
অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ তিনে নেই পরিবর্তন। আগের মতোই সেরা তিনে আছেন যথাক্রমে অশ্বিন, সাকিব আল হাসান ও ব্রড।