ইতিমধ্যেই মুস্তাফিজের জন্য ইংল্যান্ডের ভিসার আবেদন করা হয়েছে। বিসিবি পরিচালক ও মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুস জানালেন, ভিসা পেলে ঈদের পরই ইংল্যান্ডে যাবেন মুস্তাফিজ।
“আমাদের মেডিকেল টিম জানিয়েছে ওর শারীরিক অবস্থা এখন ভালো। নেটে বল করছে, রিহ্যাবও ঠিকঠাক হয়েছে। সামনের কদিনে আরও উন্নতি করবে। ভিসা পেলে ১২ বা ১৩ জুলাই ইংল্যান্ডে রওনা হবে।”
১৫ জুলাই ঘরের মাঠ হোভের কাউন্টি গ্রাউন্ডে হ্যাম্পশায়ারের বিপক্ষে খেলবে সাসেক্স। ওই ম্যাচ থেকেই মুস্তাফিজকে পাওয়ার আশা তাদের। এই বাঁহাতি পেসারের অপেক্ষায় থেকে আপাতত শ্রীলঙ্কান পেসার নুয়ান কুলাসেকারাকে নিয়েছে দলটি।
ন্যাটওয়েস্ট টি-টোয়েন্টি ব্লাস্টে ৮টি ম্যাচ খেলে ফেলেছে সাসেক্স। সাউথ গ্রুপে ৮ পয়েন্ট নিয়ে আপাতত তারা আছে পয়েন্ট টেবিলের চার নম্বরে। ১৩ জুলাই গেলে গ্রুপ পর্বে অন্তত ৪টি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবেন মুস্তাফিজ।
তবে শুধু টি-টোয়েন্টিই নয়, সাসেক্সের হয়ে মুস্তাফিজ খেলবেন রয়্যাল লন্ডন ওয়ানডে কাপেও। ১৩ জুলাইয়ের পর এই টুর্নামেন্টেও গ্রুপ পর্বে সাসেক্সের বাকি থাকবে ৪টি ম্যাচ। এই টুর্নামেন্টে চার ম্যাচে দুই পয়েন্ট নিয়ে সাউথ গ্রুপে সাসেক্স আছে তলানিতে।
দুই সংস্করণের কোনোটিতে সাসেক্স নকআউট পর্বে গেলে মুস্তাফিজের ম্যাচও বাড়বে। নকআউটে না গেলেও মুস্তাফিজের ফিরতে লাগবে অন্তত অগাস্টের প্রথম সপ্তাহ। ওয়ানডে কাপের গ্রুপ পর্বে সাসেক্সের শেষ ম্যাচ ২ অগাস্ট।