চলতি আসরে আবু ধাবি ভেন্যুর মিডিয়া ম্যানেজার তারা গ্রেওয়াল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে খবরটি নিশ্চিত করেছেন।
রোববার এক বিবৃতিতে মোহনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে আইসিসি জানিয়েছে, তার পরিবারের সদস্য, আবু ধাবি ক্রিকেট ও মাঠ কর্মীদের অনুরোধে যথা সময়েই শুরু হয় নিউ জিল্যান্ড ও আফগানিস্তান ম্যাচ।
মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে কিছু জানায়নি আইসিসি। তবে স্থানীয় গণমাধ্যমের খবর, আত্মহত্যা করেছেন তিনি। গ্রুপ পর্বে ভারত-আফগানিস্তান ম্যাচের পিচও তৈরি করেছিলেন তিনি।
বিশ্বকাপের অন্যতম ভেন্যু আবুধাবি স্টেডিয়ামের কিউরেটর মোহনের জন্মস্থান ভারতে৷ তার মৃত্যুর ঘটনায় ইতোমধ্যেই স্থানীয় প্রশাসন তদন্ত শুরু করেছে।
মোহন ভারতের মোহালির পাঞ্জাব ক্রিকেট স্টেডিয়ামে কিউরেটর হওয়ার প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর ২০০৪ সালে আবুধাবিতে আসেন। মোহালিতে তিনি ১৯৯৪ সাল থেকে কর্মরত ছিলেন, প্রথমে গ্রাউন্ড সুপারভাইজার হিসেবে এবং কোচদের সহায়তা করার জন্য।
তিনি ১৮ বছর বয়স ধরে পিচ কিউরেটর হিসেবে কাজ করছেন। মোহনের প্রথম উল্লেখযোগ্য কাজগুলোর মধ্যে একটি হল ২০০৬ সালের এপ্রিলে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যকার ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচের পিচ প্রস্তুত করা।
আবুধাবি স্টেডিয়ামের দায়িত্বে থাকাকালীন তাকে বিভিন্ন সময়ে কুয়েত, কাতার ও মালয়েশিয়ায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল কর্তৃক পরিচালিত তিনটি ভিন্ন কিউরেটর কোর্সে পাঠানো হয়েছিল।