দুবাইয়ে মঙ্গলবার সুপার টুয়েলভের ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১৪৩ রানে বেঁধে রেখে ৮ উইকেটের বড় জয় পায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ওভারে মাত্র ১৪ রান দিয়ে একটি উইকেট নেন নরকিয়া। তার নামের পাশে উইকেট থাকতে পারত আরও একটি। ফিল্ডারের ব্যর্থতায় তা হয়নি।
পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে বল হাতে পান তিনি। তৃতীয় বলে চার মারেন এভিন লুইস। পঞ্চম বলে লেন্ডল সিমন্সের ব্যাটের কানা ছুঁয়ে যাওয়া বল গ্লাভসে জমাতে পারেননি হাইনরিখ ক্লাসেন। নিয়মিত কিপার কুইন্টন ডি ককের অনুপস্থিতিতে উইকেটের পেছনে দাঁড়ান তিনি। এই ওভারে নরকিয়া দেন ৬ রান।
অষ্টম ওভারে তার প্রথম তিন বলে রানই নিতে পারেননি সিমন্স। চতুর্থ বলে নেন সিঙ্গেল। পরের দুটিতে রান নিতে পারেননি লুইস।
পঞ্চদশ ওভারে বোলিংয়ে ফিরে নরকিয়া বেঁধে রাখেন ক্রিস গেইল ও কাইরন পোলার্ডকেও। তিন বল করে খেলে দুজন নিতে পারেন কেবল একটি করে সিঙ্গেল।
আর ১৯তম ওভারে তিনি দারুণ ইয়র্কারে বোল্ড করে দেন আন্দ্রে রাসেলকে। চতুর্থ বলে দ্বিতীয় রানের চেষ্টায় রান আউট হন শিমরন হেটমায়ার। ওভার থেকে আসে স্রেফ ৫ রান।
সব মিলিয়ে নরকিয়া ডট বল খেলান ১৪টি, ইনিংসে যা সর্বোচ্চ।
বিশ্বকাপের আগে সংযুক্ত আরব আমিরাতে তিনি আইপিএলে খেলেন দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে। এখন সেটা কাজে লাগছে বলে মনে করেন ২৭ বছর বয়সী পেসার।
“অবশ্যই (আইপিএলে খেলা) আমাকে অনেক সাহায্য করেছে। কন্ডিশন সম্পর্কে জানার অভিজ্ঞতা কাজে লেগেছে। কী করতে হবে এবং কখন করতে হবে, তা বুঝতে পারা অবশ্যই আমাকে সাহায্য করেছে।”