দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রোববার বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই মুখোমুখি হবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দল।
বাবর-হাফিজরা বিশ্বকাপে অংশ নিতে দেশ ছাড়ার আগে তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন পাকিস্তানের ১৯৯২ বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক ও বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী ইমরান। ভারত ম্যাচের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে বাবর তুলে ধরলেন কিংবদন্তির থেকে পাওয়া পরামর্শের কথা।
“বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছাড়ার আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের সাক্ষাৎ হয়েছিল। তিনি ১৯৯২ বিশ্বকাপ জয়ের তার অভিজ্ঞতার কথা বলেন। সেই সঙ্গে বলেন ভারতের বিপক্ষে আক্রমণাত্মক ও ভয়ডরহীন ক্রিকেট খেলতে।”
বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত এগিয়ে ১২-০ ব্যবধানে। ওয়ানডে হোক বা টি-টোয়েন্টি, বিশ্ব মঞ্চে কখনোই প্রতিবেশী দেশটিকে হারাতে পারেনি পাকিস্তান।
ওয়ানডে বিশ্বকাপে দুই দলের ৭ বারের লড়াইয়ে ভারত জিতেছে প্রতিটি। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৫ লড়াইয়ে ভারতের সরাসরি জয় ৪টিতে। আরেকটি হয়েছিল টাই। ২০০৭ বিশ্বকাপের সেই টাই ম্যাচেও পরে টাইব্রেকারে হেরে যায় পাকিস্তান।
ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি শনিবারের সংবাদ সম্মেলনে বলেন, অতীত রেকর্ড নিয়ে একদমই ভাবছেন না তারা। পাকিস্তান অধিনায়কের কণ্ঠেও একই সুর।
“সত্যি বলতে, অতীতে যা ঘটেছে সেসব আমরা পেছনে ফেলে এসেছি। ম্যাচের দিন আমাদের সামর্থ্য ও আত্মবিশ্বাসকে কাজে লাগাতে চাই, যেন আমরা ভালো ফলাফল পেতে পারি। আর রেকর্ড তো গড়াই হয় ভাঙার জন্য।