আবু ধাবিতে ‘এ’ গ্রুপের ম্যাচে নেদারল্যান্ডসকে ৬ উইকেটে হারায় নামিবিয়া। ১৬৪ রান তাড়ায় ভিসার বিস্ফোরক ইনিংসে ৬ বল আগেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় প্রথমবার বিশ্বকাপে খেলতে আসা দলটি।
বল হাতে ৩২ রান দিয়ে এক উইকেট নেওয়ার পর ভিসা খেলেন ৪০ বলে ৬৬ রানের ইনিংস। ৫ ছক্কার সঙ্গে মারেন ৪টি চার। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে তার প্রথম ফিফটি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর ম্যাচ সেরা তিনি ছাড়া আর কে!
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ তো বটেই, আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতেও প্রথমবার ম্যাচ সেরা হলেন ৩৬ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে থমকে থাকা পাঁচ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারকে নামিবিয়ার হয়ে নতুন করে গতি দেন ভিসা। এই পথচলায় একই ম্যাচে দুটি প্রথমের স্বাদ পেলেন সব মিলিয়ে ২৫ টি-টোয়েন্টি খেলা এই অলরাউন্ডার।
শক্তি-সামর্থ্যে অনেক এগিয়ে থাকা নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে নামা নামিবিয়া দ্বিতীয় সাফল্য পায় ভিসার হাত ধরে। শর্ট বলে আরেক সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটসম্যান রুলফ ফন ডার মেরওয়াকে ফেরান এই পেসার।
তবুও ম্যাক্স ও’ডাওডের ফিফটিতে বড় লক্ষ্যই দাঁড় করায় নেদারল্যান্ডস। লক্ষ্য তাড়ায় নামিবিয়া যখন ৫২ রানে ৩ উইকেট হারায়, ক্রিজে যান ভিসা।
অধিনায়ক গেরহার্ড এরাসমাসকে নিয়ে দলকে জয়ের দিকে এগিয়ে নেন ভিসা। ৫১ বলে ৯৩ রানের জুটি গড়েন দুইজন, যেখানে দ্বিগুণ রান ভিসার।
২৯ বলে ফিফটি করা এই ব্যাটসম্যান দলের জয় সঙ্গে নিয়েই মাঠ ছাড়েন।