বুধবার রাত পৌনে ৯টার দিকে শ্যামলীর বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।
হাসপাতালের পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী আল ইমরান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জয়নাল আবেদিন গত ৬ নভেম্বর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।
“তিনি কোভিড-১৯ পজিটিভ ছিলেন। অবস্থা খারাপ থাকায় তাকে আমাদের আইসিইউতে ভর্তি রাখা হয়েছিল।”
জয়নাল আবেদিনের বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। ঢাকার আমিন বাজারের বাসিন্দা জয়নালের হাত দিয়েই গড়ে উঠেছিল হানিফ পরিবহন। তার দুই ছেলে ও দুই মেয়ে রয়েছে। ছোট ছেলে হানিফের নামে হানিফ পরিবহনের নামকরণ করা হয়।
পরে হানিফ এন্টারপ্রাইজ নামে ব্যবসায়ী গ্রুপ গড়ে তোলেন জয়নাল আবেদিন ও তার ছেলেরা। হানিফ এন্টারপ্রাইজের চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি।
হানিফ পরিবহনের মহাব্যবস্থাপক মোশাররফ হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, জয়নাল আবেদিনের স্ত্রীও করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে ভর্তি আছেন।
“উনাকেও ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে, অবস্থা ভালো না। জয়নাল সাহেবকে আমিনবাজারে তাদের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।”