বুধবার রাতে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
গত শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর আর ছাত্রদের আবাসিক হল ছাড়া প্রায় সব জায়গায় বন্যার পানি ঢোকে। ওই সময়ে ছিল না বিদ্যুৎ, মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক। আবাসিক হলে ছিল পানির সঙ্কট।
এর আগে গত এক মাস ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছিল বিভিন্ন বর্ষের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা।
বন্যার পানি ঢোকায় গত শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় ২৫ জুন পর্যন্ত সব ধরনের ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়।
এখন পরীক্ষা ঈদের পরে নেওয়ার বিষয়ে উপাচার্য বলেন, “সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে এ সিদ্বান্ত নেওয়া হয়েছে।”
বিশ্ববিদ্যালয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আগামী ৬ জুলাই থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত ঈদের ছুটি। ঈদের ছুটির আগে সশরীরে কোনো ক্লাস ও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। তবে বিভাগগুলোর শিক্ষকরা অসমাপ্ত ক্লাসগুলো অনলাইন নিতে পারবেন।
এছাড়া ঈদের ছুটির আগ পর্যন্ত প্রশাসনিক ও দাপ্তরিক কাজ চলবে বলে জানান উপাচার্য।